মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো কিভাবে তা জেনে নিন

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো কিভাবে, এজন্যই আমরা অল্প বয়সে সবাই ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চায়। এই কনটেন্ট থেকে জানবো কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব। কিন্তু বাধা হয়ে দাড়ায় টাকা, যা একটা অল্প বয়সি ছেলে মেয়ের কাছে থাকেনা। 
মোবাইল-দিয়ে-ফ্রিল্যান্সিং
কারন ফ্রিল্যান্সিং শিখতে আমাদের প্রয়োজন হয় একটা ভালো মানের ল্যাপটপ বা কম্পিউটার। যেটা টাকার জন্য অনেকেই কিনতে পারি না।মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখা সম্ভব। 

পোষ্ট সূচিপত্র:মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো কিভাবে

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো কিভাবে  

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো কিভাবে, সেহেতূ আপনার স্মর্ট ফোনটি একটু ভালো মানের হলে ভালো হবে। এতে করে আপনার কাজগুলো সম্পন্ন করতে সহজ হয়ে যাবে। এর জন্য আপনান মোবাইল ফোনটি মিনিমাম 6 GB Ram ও 128 GB Rom । কেবল মাত্র মোবাইল থাকলেই আপনি একজন ফ্রিল্যান্সার না। এর জন্য দরকার ইচ্ছা, ধৈর্য, মনোবল ও কৌশল।

এরপর মোবাইল সেটাপ করে নিতে হবে। আপনার মোবাইলের সাথে একটি কিবোর্ড যুক্ত করে নিতে হবে। এতে লিখালিখির কাজগুলো আরো সহজে করতে পারবেন।  আবার ফ্রিল্যান্সিং একা একা শিখা যায়না, তারজন্য প্রয়োজন হয় সঠিক গাইড লাইন। আজকাল ভালো ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর প্রায় সব কাজি করা যায়। তাই আমাদের একটা স্মার্ট হলেই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারবো।

আমাদের সবার তো ল্যাপটপ বা কম্পিউটার নেই তাই চাইলে আমরা মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারি। এতে আমাদের অনেক টাকা সাশ্রয় হবে। এবং কাজ শিখাও হয়ে যাবে। আবার তার থেকে আমরা টাকাও ইনকাম করতে পারবো। এভাবেই মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করে আমরা অনেক টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হতে পারি।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার কিছু ধাপ সমূহ 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার আরো পদ্ধতি রয়েছে তার একটি হলো ওয়েব ডিজাইন। এই ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে অনেক মানুষ অনেক টাকা আয় করছে। আপনি যেহেতু মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে চান সেহেতু আপনাকে ওয়েব ডিজাইনের সাধারন বিষয়গুলো জানতে হবে যেমন: css, html । ওয়েব ডিজাইনের এর বাইরে কাজ করতে গেলে অবশ্যই আপনার ল্যাপটপ বা কম্পিউটার থাকতে হবে।
  • ফ্রিল্যান্সিং মাধ্যম: আপনি যার মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং করবেন তার কিছু মাধ্যম রয়েছে। যেমন: Fiverr, Freelancer, Upwork ইত্যাদি। এগুলোর মধ্যে আপনি যেটাতে কাজ করতে চান তার একটা একাউন্ট করতে হবে।
  • ধারনা লাভ: আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ নিয়ে ধারনা থাকতে হবে, যাতে করে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখাটা আপনার জন্য সহজ হয়ে যায়। এজন্য আপনাকে বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা উইটিউব ভিডিও দেখার প্রয়োজন।
  • পারদর্শিতা: আপনি কোন বিষয়ে দক্ষ তা যাচাই করুন। হতে পারে ডিজিটাল মার্কেটিং বা গ্রাফিক্স ডিজাইন। আপনি একটিতে পারদর্শি হন যেটা আপনি ভালো পারবেন।
  • কাজের চর্চা: ছোট ছোট বিষয়ে কাজ করে অভিঙ্গতা নিয়ে আসুন। এতে করে আপনার পরবর্তী কাজ করতে সহজ হয়ে যাবে। এভাবে আস্তে আস্তে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন।

মোবাইল দিয়ে যাযা ফ্রিল্যান্সিং করা যায় 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো কিভাবে এই প্রশ্ন অনেকের। হয়তো আপনিও ফ্রিল্যান্সিং করবেন কিন্তু ভাবছেন আপনার ল্যাপটপ বা কম্পিউটার নেই। এখন মোবাইল দিয়ে কি কি ফ্রিল্যান্সিং করা যায়। মোবাইল দিয়েও ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন।

আর্টিকেল রাইটিং: এ সময়ে সবচেয়ে পছন্দনীয় ফ্রিল্যান্সিং হলো আর্টিকেল রাইটিং। আপনার নিজস্ব যদি একটা ব্লগার ওয়েবসাইট থাকে তাহলে সেখানে আর্টিকের পোষ্ট করে আপনি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন।এছাড়া অন্যের ব্লগার ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লিখে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন। 

আরেকটি পোষ্টঃ ইউটিউব থেকে ইনকাম করার উপায়

গ্রাফিক্সের কাজ: শুনে হয়তো আপনি অবাক হচ্ছেন মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো তাও আবার গ্রাফিক্স ডিজাইন। হ্যা মোবাইলের জন্য গ্রাফিক্সের কাজ করার জন্য ছোট ছোট অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে। Canva বা pixlab অ্যাপ্লিকেশন দিয়ে গ্রাফিক্সের কাজ করা সম্ভব। কিন্তু আজ কালকের ছেলে মেয়ের কাছে প্রায় সবার কাছেই রয়েছে স্মার্ট মোবাইল ফোন। মোবাইল দিয়ে ওয়েব ডিজাইনের কাজ করতে কিছু অ্যাপ্লিকেশন লাগবে যেমন :

ইউটিউব: মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার আরো একটি মাধ্যম হলো ইউটিউব। উইটিউব থেকে অনেক টাকা ইনকাম করা সম্ভব। আমাদের আজকাল অনেকের হাতেই স্মার্ট ফোন রয়েছে। আমরা যদি সেই স্মার্ট ফোন থেকে একটা ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করি, এবং একটা বিষয়ের উপর ভিডিও আপলোড করি এতে করে মোবাইল দিয়ে ইনকাম করা সম্ভব। এমন ইউটিউবার অনেক আছে যারা ইনকাম করছে। 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সুবিধা

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার বেশ কিছু সুবিধাও রয়েছে।

মোবাইল-দিয়ে-ফ্রিল্যান্সিং-করার-সুবিধা
  • মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইনের মতো কাজগুলো মোবাইল দিয়ে করা সম্ভব হচ্ছে। যাতে করে আপনার ল্যাপটপ বা কম্পিউটার কেনার খরচ বেঁচে যাচ্ছে। এবং কাজগুলো মোবাইল দিয়ে শুয়ে বসে করতে পারবেন।
  • মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করাতে নতুন ফ্রিল্যান্সারদের টাকা আয় করতে ও কাজ শুরু করতে দ্রুত সম্ভব হবে।
  • মোবাইর দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার নির্দিষ্ট কোনো স্থানের প্রয়োজন বা সময়ের প্রয়োজন হয় না। এতে যেখানে সেখানে ফ্রিল্যান্সাররা কাজ করতে পারে ।
  • মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করায় অল্প সময়ে একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলার সুযোগ হয়। 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার অসুবিধা

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো কিভাবে এবং মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সুবিধার পাশাপাশি বেশ কিছু অসুবিধাও রয়েছে।

  • মোবাইল ফোনের মেমোরি কম হয়ে থাকে। যার কারনে  প্রয়োজনীয় ফাইল সংগ্রহ খুব একটা বেশি করা যায় না। এর ফলে কাজ করতে গিয়ে কাজের ব্যাঘাত ঘটতে পারে। 
  • মোবাইল দিয়ে বেশিক্ষন কাজ করলে সাস্থের জন্য ভালো নয় । এবং মানসিক ভাবে প্রভাব পড়তে পারে।
  • ফ্রিল্যান্সিং এর বড়ো বড়ো কাজগুলো মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব হয়না।
  • মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ক্ষেত্রে কাজের স্পিড কমে যায়। 
  • এবং মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করায় খুব একটা শান্তি পাওয়া যায় না।
  • আবার মোবাইল দিয়ে বেশিক্ষন কাজ করার ফলে চোখের ক্ষতি হতে পারে।
  • মোবাইল দিয়ে করতে গেলে মোবাইল ফোন গরম হয়ে মোবাইল হ্যাংক হয়ে কাজের ব্যাঘাত ঘটতে পারে। 
  • এতে করে ফ্রিল্যান্সিং করায় সফল নাও আসতে পারে। 
  • ফলে আপনার মুল্যবান ডকুমেন্ট গুলো নষ্ট হতে পারে। 

ফ্রিল্যান্সিং করার ক্ষেত্রে কেনো মোবাইলের চেয়ে কম্পিউটার ভালো

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় কিভাবে এতক্ষন আমরা সেটা জানলাম। কিন্তু আমরা কি জানি কেনো মোবাইলের চেয়ে কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ভালো।চলুন এবার আমরা সেটা যেনে বুঝেনি। 

  • কম্পিউটার বা ল্যাপটপে স্টোরেজ বেশি থাকে।যার জন্য আমরা বড়ো বড়ো সফট্ওয়্যারে কাজ করতে পারি। 
  • এক সময়ে নিউ ট্যাব ওপেন করে একাধিক কাজ করা যায়।
  • কম্পিউটার বা ল্যাপটপ দিয়ে প্রফেসনাল কাজগুলো কম সময়ে সম্পন্ন করা যায়।
  • এবং একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সারের জন্য কম্পিউটার বা ল্যাপটপ মনোরম পরিবেশ সৃষ্টি করে তোলে।

মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো কিভাবে, তা জানতে ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো তার আগে আমাদের জানতে হবে ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে কিছু বেসিক ধারনা। আমাদের দেশে পড়াশোনা শেষ করার পর অনেকেই বেকার বসে থাকি। তাই অনেকেই ঝুকে পড়ছে ফ্রিল্যান্সিং এ। কিন্তু সবার একটা প্রশ্ন থেকেই যায় যে, ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো।

তার আগে কিছু ধারনা আমাদের থাকা প্রয়োজন। যেমন: ডিজিটাল মার্কেটিং কি,ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ কি, ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ, ডিজিটাল মার্কেটিং এ কাজ কোথায় পাওয়া যাবে, একজন ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রতি মাসে ইনকাম কেমন।আমাদের দেশে অনেক ছেলে মেয়েরাই ফ্রিল্যান্সিং শিখতে আগ্রহি হয়ে উঠছে। কিন্তু সঠিক গাইড লাইন না পেয়ে অনেকেই মাঝ পথে হাল ছেড়ে দিচ্ছে।

তাই তাদের সঠিক গাইড লাইন এবং ধৈর্য ধরে প্ররিশ্রমের সাথে কাজ করে যেতে হবে।তবেই একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হওয়া সম্ভব। অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং শিখে সফল হতে পারে না।তার একমাত্র কারন সঠিক গাইড লাইন।ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো? এই প্রশ্ন অনেকেরি, তার জন্য দরকার সঠিক নিয়মে ফ্রিল্যান্সিং শিখা।

মোবাইল দিয়ে এসইও কিভাবে করে

সবার আগে আমাদের জানা উচিত এসইও কি। SEO হলো Search Engine Optimization । আপনার ইউটিউট চ্যানেলের ভিডিও বা গুগল ওয়েবসাইটের কোনো কনটেন্ট সার্চ করলে আগে বা উপরের দিকে আসার জন্য যে টেকনিক ব্যবহার করি সেটাই হলো এসইও। গুগলে একি বিষয় নিয়ে অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে, আবার ইউটিউবে অনেক ভিডিও রয়েছে। আর এতোগুলো কনটেন্ট এর মধ্যে আপনারটা আগে নিয়ে আসাই হচ্ছে এসইও। 
মোবাইল-দিয়ে-এসইও-কিভাবে-করে
এখন প্রশ্ন আসতে পারে, আমার তো ল্যাপটপ বা কম্পিউটার নেই, মোবাইল দিয়ে কিভাবে এসইও করবো তাহলে? হ্যা অবশ্যই মোবাইল দিয়েও এসইওর কাজ আপনি করতে পারবেন। আপনার হাতে থাকা স্মার্ট ফোনে ফ্রিল্যান্সিং সফটওয়্যার যেমন Fiver ও UpWork এই অ্যাপ গুলোতে আপনি এসইও করতে পারবেন মোবাইল দিয়ে। তার জন্য এই অ্যাপে ডুকে আপনাকে রেজিষ্ট্রেশন করে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে । সেখানে সকল  ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করতে পারবেন। 

এবং মোবাইল দিয়েই ছোট ছোট এসইওর কাজ গুলো সম্পন্ন করতে পারবেন। Fiver বা UpWork এ কাজ করে নেওয়ার জন্য লোক খুজে থাকে। সেখানে অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সার দ্বারা কাজ করিয়ে নেই দেশ বিদেশের কোম্পানি গুলো। তার আগে আপনাকে অবশ্যই এসইও ভালো ভাবে শিখে দক্ষতা বাড়াতে হবে। না হলে সেখানে কাজ পাওয়া কঠিন হয়ে যাবে। আর তারপর ফ্রিল্যান্সিং সাইটে অ্যাকাউন্ট করতে হবে । ফাইবার বা আপওয়ার্ক। 

শেষকথা 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো কিভাবে তা নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন। আমাদের কম্পিউটার বা ল্যাপটপ না থাকায় আমরা ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে পারি না। কিন্তু মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর কিছু কিছু কাজ করা যায়, যা এই আর্টিকেলের বিভিন্ন অংশে তুলে ধরা হয়েছে। কিন্তু মোবাইল দিয়ে পরবর্তী সময়ে ফ্রিল্যান্সিং করে খুব বেশি আগানো সম্ভব নয়। আপনি চাইলে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে পরবর্তী সময়ে একটা কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কিনে ফেলতে পারবেন।

তাই দেরি না করে আজ থেকেই আপনি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা শুর করতে পারেন।ফ্রিল্যান্সিং করার ক্ষেত্রে বসে থাকাটা ঠিক নয়।যত তাড়াতাড়ি আপনি শুরু করবেন তত তাড়াতাড়ি আপনার ইনকাম করা সম্ভব।আমাদের আর্টিকেল পড়ে যদি আপনি উপকৃত হন তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন। এবং কমেন্ট করে জানান আপনার অজানা কোনো তথ্য আমরা আপনাকে আশা করি বিস্তারিত জানাতে পারবো। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url