অনলাইনে ইনকাম করার উপায় গুলো জেনে নিন

 

অনলাইনে ইনকাম করার উপায় গুলো জেনে ভবিষ্যৎ সুন্দর করুন আপনার দক্ষতা বাড়িয়ে। কথাটা হয়তো আমরা আগে সুনেছি কিন্তু এটাই বাস্তবতা। কারন আজকাল শিক্ষিত সমাজ বেকার হয়ে পড়ে আছে, কিন্তু পাশাপাশি অন্য কোনো স্কির শিখে থাকলে সেই বেকার সমাজকে আর বসে থাকতে হবে না।
অনলাইনে-ইনকাম-করার-উপায়
দিন দিন অনলাইনে ইনকাম করার গুরুত্ব বেড়েই চলেছে। অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং শিখে মাসে লাখ টাকা ইনকাম করে থাকছে । একজন স্টুডেন্ট হয়ে মাসে লাখ টাকা অনলাইনে ইনকাম করা যায় । কিভাবে অনলাইনে ইনকাম করা যায় তা জানতে এই পোস্টটি আপনার জন্য।

পোষ্ট সূচিপত্রঃ অনলাইনে ইনকাম করার উপায় 

অনলাইনে ইনকাম করার উপায়

অনলাইনে ইনকাম করার উপায় রয়েছে অনেক। তার মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যমটি হলো ডিজিটাল মার্কেটিং। আরো অনেক মাধ্যমে রয়েছে যেগুলোতে কাজ করে আপনি প্রতি মাসে একটা ভালো মানের আর্নিং করতে পারবেন। আস্তে আস্তে সবকিছু জানতে পারবেন আরো কতগুলো মাধ্যম রয়েছে এই আর্টিকেলের মধ্যেই। এবার জানবো কতগুলো মাধ্যমে অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায়। অনেকেরই ল্যাপটপ বা কম্পিউটার নেই। তার জন্য মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার উপায় রয়েছে।

এদেশে অনলাইনে ইনকাম করার উপায় অনেক রয়েছে। যেটি আপনি শিখে ঘরে বসে থেকেই করতে পারেন। এবং প্রতি মাসে একটা ভালো এমাউন্ট ইনকাম করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং এ অনেক সেক্টর রয়েছে, যেমন ডিজিটাল মার্কেটিং, facebook মার্কেটিং, ইউটিউব মার্কেটিং, এসইও, গ্রাফিক্স ডিজাইন ইত্যাদি আরো অনেক। এসব সাইটে কাজ করে অনেক ইনকাম করতে পারেন।  

তাই এসবের মধ্য থেকে যেকোনো একটি সেক্টর বেছে নিয়ে আপনি সেটার উপর দক্ষতা অর্জন করুন। তারপর আস্তে আস্তে আপনার অভিজ্ঞতা থেকে কাজ করা শুরু করুন। এবং মাথায় রাখবেন এই কাজের জন্য আপনাকে অনেক পরিশ্রমী হতে হবে। তাহলেই অনলাইনে ইনকাম করার উপায় আপনিও পেয়ে যাবেন। তাই দেরি না করে আজকেই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করুন।

ফ্রিল্যান্সিং কি জেনে নিন

অনলাইনে ইনকাম করার জন্য আমাদের আগে জানা দরকার ফ্রিল্যান্সিং কি। অনলাইন থেকে বা কোনো সোস্যাল মিডিয়া গুলো থেকে কাজ করে যে ইনকাম করা হয় সেটাই হলো ফ্রিল্যান্সিং। ফ্রিল্যান্সিং মানে মুক্ত পেশা, যেটিতে আপনিই আপনার বসে। ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং একি বিষয়। এটি একধরনের পেশা যাকে মুক্ত পেশা বলা হয়। তাই পড়াশোনার পাশাপাশি আমাদের কিছূ দক্ষতা অর্জন করা জরুরি। 

আপনি ফ্রিল্যান্সিং যেকোনো সময় যেকোনো যায়গায় বসে করতে পারেন ফ্রিল্যান্সিং শিখে একটা দক্ষতা বাড়িয়ে আপনি বাইরের দেশের কাজগুলো অনেক টাকা ইনকার করে, করে দিতে পারেন বাড়িতে বসে থেকেই। শুধু আপনার ফ্রিল্যান্সিং এ দক্ষতা ও কিছু স্কিল জানতে হবে। তাহলেই অনলাইনে ইনকাম করতে আপনি পারেন। প্রায় বেকার যুবক এখন ফ্রিল্যান্সিং করে দেশে আনছেন বিদেশি রেমিটেন্স।

ফ্রিল্যান্সিং শিখে মাসে লাখ টাকা আয় করতে পারবেন ঘরে বসেই। শুধু আপনার থাকতে হবে ইচ্ছাশক্তি ও ধৈর্য, তাহলেই আপনি ফ্রিল্যান্সিং থেকে সফল হওয়ার জন্য করতে পারবেন। অনেক সেক্টর আছে যেগুলোতে কাজ করে সহজে ইনকাম করা যায়। তার মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় সেক্টর হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে আপনি খুব সহজেই কাজ শিখতে ও করতে পারবেন।

অনলাইনে ইনকাম করার মাধ্যম গুলো 

বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট নির্ভর সারাবিশ্ব। মানুষ প্রতিটা কাজ ইন্টারনেটের মাধ্যমে খুব দ্রুত সম্পন্ন করার উপায় খুঁজে। তাই তাদের সহজ করে দেওয়ার জন্য অনেক ফ্রিল্যান্সার কাজ করে যাচ্ছে অনেক মাধ্যমে। যেমন: 
  • বিভিন্ন মার্কেট প্লেসে কাজ করে: যেমন কোনো কোম্পানির কোনো পন্য আপনি বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ছড়িয়ে দিলেন আপনার কাঙ্ক্ষিত ক্রেতাকে। সেটি দেখে ওই পন্য বিক্রি হলো এভাবেই বিভিন্ন মার্কেট প্লেসে কাজ করা যায়। 
  • ব্লগিং: এখানে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে ভিডিও তথ্য মানুষের মধ্যে শেয়ার করলেন। এতে আপনি গুগল অ্যাডসেন্স বা কোনো সৌজন্যে আয় করতে পারেন।
  • গুগল ওয়েবসাইট: এখানে মানুষের প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করে গুগলের অ্যাড দেখিয়ে ইনকাম করতে পারেন।
  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: কোনো কোম্পানির পন্য বা সার্ভিস যদি আপনার কোনো সোস্যাল মিডিয়া থেকে কেউ দেখে ক্রয় করে সেটাই হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। 
  • ইউটিউব মার্কেটিং: ইউটিউবে প্রয়োজনীয় ভিডিও বানিয়ে কোনো কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সেল করলে সেখান থেকেও আপনি ইনকাম করতে পারেন।
  • ফেসবুক মার্কেটিং: ফেসবুক মার্কেটিং হলো কোনো প্লাটফর্মকে কাজে লাগিয়ে তথ্য প্রচার প্রক্রিয়া। এটি ব্যবসা বানিজ্যে তাদের লক্ষে পৌঁছাতে সাহায্য করে। 
  • আর্টিকেল রাইটিং: আপনি ঘরে বসে আর্টিকেল লিখে ইনকাম করতে পারেন। হতে পারে সেটি আপনার কোনো প্লাটফর্মে বা আপনি চাইলে অন্যদের আন্ডারে কাজ করতে পারেন। 
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন: গ্রাফিক্স ডিজাইন করে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর থেকে যেমন: ফাইবার, আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার দিয়ে কাজ করে ইনকাম করতে পারেন। এখানে বিভিন্ন কোম্পানির লোগো ডিজাইন করে ইনকাম করা যায়।

 ফ্রিল্যান্সিং করতে যাযা জানতে হবে 

অনলাইন থেকে ইনকাম করা জন্য যে কাজ করা হয় সেটাই ফ্রিল্যান্সিং। তাই ফ্রিল্যান্সিং করতে আমাদের আমাদের কিছু বেসিক ধারনা থাকা বা জানা দরকার। প্রথমত আপনার স্কিল কেমন আপনি যে সেক্টরে কাজ করবেন তার উপর দক্ষতা অর্জন করুন। এবং আপনি কেমন কাজ করতে পারবেন তার উপর ভিত্তি করেই আপনার ওয়েবসাইট বা কোনো সোস্যাল মিডিয়া রাংক করবে।নিজের কাজের আরো দক্ষতা বাড়িয়ে তুলতে হবে।
অনলাইনে-ইনকাম-করার-উপায়
তাহলে বড়ো বড়ো মাধ্যমে কাজ করতে সুবিধা হবে। আপনি আপনার ব্যাক্তিগত ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি করুন যাতে নিজের কাজ তুলে ধরতে পারেন।এর পর Fiver বা Upwork একাউন্ট করুন যাতে আপনার কাজ দেখে বিদেশি কোম্পানি গুলো আপনাকে দিয়ে কাজ করাতে উৎসাহিত হয়। তারপর জানা দরকার কিভাবে কাজের জন্য আবেদন করতে হবে। তাই এসব ব্যাপার গুলো জানতে হবে।তাহলে অনলাইন ইনকাম করাটা সহজ হয়ে ‍যাবে।

ফ্রিল্যান্সিং শিখতে আপনাকে কিছু বেসিক ধারনা জানতে হবে। যাতে আপনি অনলাইনে ইনকাম করার উপায় সহজেই পেয়ে যান। ফ্রিল্যান্সিং করতে আর অনেক কিছু জানা প্রয়োজন হয় কেমন প্রথমত ফ্রিল্যান্সিং কি এটা আপনাকে জানা দরকার। তাহলে বুঝতে পারবেন ফ্রিল্যান্সিং করতে কি কি প্রয়োজন হয় বা কি কি লাগে। ফ্রিল্যান্সিং শিখতে হলে প্রচুর ইচ্ছা শক্তি, ধৈর্য ও মনোবল থাকতে হবে। এবং মনোযোগ দিয়ে কাজ করে যেতে হবে।

ফ্রিল্যান্সিং এ সফল হতে করনীয়

সঠিক গাইড লাইন বা সঠিক নিয়মে ফ্রিল্যান্সিং এ সফল হওয়া যায় না।চলুন জেনে নিই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে এ সফল হতে করনীয় কি।
  • লাইভ ক্লাস গুলোর প্রতি মনোযোগ: আপনি যেখানেই ফ্রিল্যান্সিং শিখুন না কেনো আপনাকে সঠিক নিয়মে ও মনোযোগ দিয়ে কাজ শিখতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং শিখতে হলে প্রচুর ইচ্ছা শক্তি ও মনোবল থাকতে হবে। তাহলে একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হওয়া সম্ভব।
  • অতিরিক্ত চর্চা: আপনি আপনার শেখা কাজগুলো বা ক্লাসের কাজগুলো যত বেশি বেশি চর্চা করবেন তত ভালো করে শিখতে পারবেন। এবং সবকিছু কাজের সময় মনে পড়বে এতে পরবর্তী কাজের ধাপ অনুযায়ী করতে সুবিধা হবে।
  • কাজের বিষয়ে রিসার্চ করা: আপনি আপনার সেক্টর নিয়ে প্রচুর পরিমান রিসার্চ করতে পারেন। যাতে আপনার ভিডিও বা কনটেন্ট ভালো এবং মানসম্মত হয়। এবং গ্রাহকরা উপকৃত হয়।তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটরের সংখ্যা বাড়বে আর তাতে আপনার ইনকাম বৃদ্ধি পাবে।
  • নিজের কাজকে আরো ভালো করা: আপনি আপনার কাজ যত ভালো করতে পারবেন তত বেশি আপনার ইনকাম মাধ্যম দিন দিন উপরের দিকে যাবে। ধৈর্য আর মনোযোগ দিয়ে কাজ করলে অবশ্যই ফ্রিল্যান্সিং এ সফল হওয়া সম্ভব।
  • ধৈর্য আর দক্ষতা: ফ্রিল্যান্সিং শিখতে হলে প্রচুর ইচ্ছা শক্তি, ধৈর্য ও মনোবল থাকতে হবে। এবং মনোযোগ দিয়ে কাজ করে যেতে হবে।আর সময় দিতে হবে, মনে রাখবেন সফলতা এমনি এমনি এসে কখোনো ধরা দেয় না। প্রচুর পরিশ্রম করলে সফলতা আসে।আর এই সফলতা আসলেই আমরা সবাই অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবো।

ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয় করার উপায়

ডিজিটাল মার্কেটিং এই কাজ করার শুরুতেই আমাদের সকলেরই একটা প্রশ্ন থাকে সেটা হচ্ছে, ডিজিটাল মার্কেটিং কি? চলুন তার আগে যেনে নিই মার্কেটিং কি, যেকোনো সার্ভিস বা পন্য সামগ্রি মানুষকে কেনার জন্য আগ্রহী করাটাই হলো মার্কেটিং। আর এখন ইন্টারনেট ব্যবহার করে মানুষ প্রায় সবকাজ সম্পন্ন করে থাকে। ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে এই সব সার্ভিস বা পন্য অনলাইনের মাধ্যমে সেল করা বা বিক্রয় করাকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলে।

বর্তমানে প্রায় অনেক গুলো সোস্যাল মিডিয়া রয়েছে যেমন ফেসবুক, ইউটিউব, ওয়েবসাইট ইত্যাদি ব্যবহারের মাধ্যমে যে মার্কেটিং হয় সেটাই ডিজিটাল মার্কেটিং। বর্তমান সময়ে মানুষ ফোনে অনেক সময় কাটিয়ে ফেলে, এমন অবস্থায় আপনার বিজ্ঞাপন যদি ওই মিডিয়া গুলোতে যায় তাহলে সেটাই ডিজিটাল মার্কেটিং। এখন মানুষ আর কষ্ট করে বিজ্ঞাপন আলাদা করে পড়তে আসে না, ফোনেই তাদের দরকারি

জিনিসপত্র দেখে নেই এতে তারাও উপকৃত হলো, আর আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং থেকে ইনকাম হলো। যদি ওই বিজ্ঞানটি আপনার হয়ে থাকে। হতে পারে সেটা কোনো ভিডিওর মাধ্যমে, হতে পারে অডিও বা কনটেন্ট এর মাধ্যমে। এক কথাই বলতে গেলে ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে মানুষের প্রয়োজনীয় তথ্য বা পন্য অনলাইন টেকনোলজি ব্যবহার। 

গ্রাফিক্স ডিজাইন করে আয় করার উপায়

গ্রাফিক্যাল ইলিমেন্টস ইউজ করে যখন কোন ইনফরমেশন আমরা প্রেজেন্ট করি তাকেই গ্রাফিক্স ডিজাইন বলে। একটা ইলিমেন্টস এর ভেতরে কোনো পিকচার থাকতে পারে, কোনো টেক্সট থাকতে পারে আবার কালারও থাকতে পারে। এসব ইলিমেন্টস ব্যবহার করে যা তৈরি করি, সেটাই গ্রাফিক্স ডিজাইন। এছাড়া গ্রাফিক্স ডিজাইন হচ্ছে ইমেজ সেভ ও কালারের কম্বিনেশন করে কোন মেসেজ প্রদান করা।
গ্রাফিক্স-ডিজাইন-করে-আয়-করার-উপায়
কোন নতুন কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান বা কোন অফিসের বা কোন জিনিসে ডিজাইন করাটাই হচ্ছে গ্রাফিক্স ডিজাইন। সেটা হতে পারে t-shirt ডিজাইন, লোগো ডিজাইন, কার্ড ডিজাইন, ব্যানার ডিজাইন ইত্যাদি। গ্রাফিক্স ডিজাইন হচ্ছে কোন তথ্যকে ফুটে তোলানো বা উপস্থাপন করার জন্য ডিজাইন করা হয় সেটাই গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ। গ্রাফিক্স ডিজাইন হচ্ছে চিন্তা ধারণা দিয়ে, টেক্সট বা কোন ফটো দিয়ে যে চিত্র উপস্থাপন করা হয় সেটাই গ্রাফিক্স ডিজাইন। 

আবার বলা যায় গ্রাফিক ডিজাইন হল এমন একটি মাধ্যম যেখানে নিজের ধারণা, শিল্প, দক্ষতা কাজে লাগিয়ে কোন শব্দ কোন পিকচার এবং নানা ধরনের মিশ্রণে একটি ছবি তৈরি করা। এক কথায় বলতে গেলে ট্রাফিক ডিজাইনের মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন ধরনের চাক্ষুষ ধারনা তৈরি বা ডিজাইন করতে পারি যা সম্পন্ন নিজের জ্ঞানের মাধ্যমে। আপনার স্কিল, আপনার কাজের দক্ষতা, আপনার জ্ঞান ধারণার উপর নির্ভর করে গ্রাফিক্স ডিজাইন।

এসইও শিখে কিভাবে আয় করবো

SEO এর পূর্নরুপ হলো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। SEO শিখে নানান মাধ্যমে ইনকাম করা য়ায় । SEO এমন একটি স্কিল যেটা বিভিন্ন ভাবে ব্যবহার করা যাবে। মূলত কোনো ওয়েবসাইটকে গুগলে র‌্যাংক করানোর জন্য যে বিভিন্ন ধরনের টেকনিক শিখানো হয়। একটা ওয়েবসাইটকে গুগলে র‌্যাংক করানোর জন্য অফ পেজ SEO অন পেজ SEO করতে হয় আবার এসইও অপটিমাইজেশন আর্টিকেল লিখতে হয়, এছাড়াও টেকনিকাল SEO জানা লাগে।  

এখন আপনার প্রশ্ন আসতে পারে এতো এসইও শিখে কি হবে? হ্যা এসইও শিখে অনেক মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায়। এসইও শিখে সবচেয়ে বেশি করা যায় তা হলো অনলাইন মার্কেট প্লেসে কাজ করা। সারাবিশ্বে গুগলে অসংখ্য ওয়েবসাইট রয়েছে । সেসব ওয়েবসাইট গুগলে র‌্যাংক করার জন্য অফ পেজ SEO অন পেজ SEO করতে হয়। এক্ষেত্রে আপনি যদি তাদের ওয়েবসাইটে এসইও করার কাজ করেন তাহলে সেখান থেকে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

যারা এসইও এক্সপার্ট তারা ঘরে বসে থেকে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছে। এসইও করার আরেকটি সুবিধা হচ্ছে এখানে লং টাইম করা যায় । কারন একটা ওয়েবসাইট র‌্যাংক করাতে হলে প্রতিনিয়তই এসইও করতে হয়। এর ফলে একজন এসইও এক্সপার্টকে সবসময় কাজ করতে হয় যার ফলে তার কাজ সবসময় থাকে এবং সেখান থেকে প্রচুর টাকা ইনকাম করা য়ায়। তাই এসইও শিখে ভালো পরিমান টাকা ইনকাম করা সম্ভব। 

মুল কথা 

অনলাইনে ইনকাম করার উপায় গুলো শিখে আপনাকে সঠিক নিয়মে কাজ করতে হবে। আপনার স্কিলের উপর ভিত্তি করে আপনার কাজের মাধ্যম বেছে নিতে হবে। এবং আপনাকে আগ্রহী হতে হবে এবং ধৈর্য ও ইচ্ছা দিয়ে লক্ষ অনুযায়ী কাজ করতে হবে। তাহলে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে আপনিও পারছেন এটা নিশ্চিত থাকুন। আর ফ্রিল্যান্সিং এ সফল হতে গেলে উক্ত বিষয় গুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে আপমি উপকৃত হইছেন। এবং বুঝতে পেরেছেন অনলাইন থেকে ইনকাম কিভাবে করতে হয়। আপনার না আরো তথ্য আমাদের সাথে শেয়ার করুন আমরা তা তুলে ধরার চেষ্টা করবো। এবং আমাদের অর্গানাইজ আইটির সাথেই থাকুন ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url