অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট ও তার উপায়
অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট করতে চাই অনেকেই। কিন্তু কিভাবে বিকাশে
পেমেন্ট নিতে হয় অনলাইন থেকে ইনকামের টাকা তা অনেকেরই অজানা। এটি জানতে আপনি
আজকে সঠিক আর্টিকেলে প্রবেশ করেছেন।
এই আর্টিকেলে বিকাশ একাউন্ট খোলা থেকে শুরু করে, কিভাবে অনলাইনে ইনকামের টাকা
বিকাশে পেমেন্ট পাওয়া যায় তার বিস্তারিত আলোচনা করবো। আপনাদের অজানা থাকলে
আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ আপনার জন্য। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক।
পেজ সূচিপত্রঃ অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট
- অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট
- একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট পাবেন
- ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে বিকাশে পেমেন্ট
- ইউটিউব থেকে ইনকামের টাকা কিভাবে বিকাশে নেবেন
- বিকাশ একাউন্ট তৈরি করার নিয়ম
- বিকাশের টাকা উঠানো ও পাঠানোর পদ্ধতি
- বিকাশের সুবিধা ও অসুবিধা কি কি
- বিকাশ সর্বোচ্চ কত টাকা আদান প্রদান করা যায়
- শেষকথা
অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট
অনলাইনে ইনকাম করার টাকা বিভিন্নভাবে পেমেন্ট নেওয়া যায় বা পাওয়া যায়। এর
মধ্যে বিকাশ ব্যবহার করে মানুষ সহজে টাকা-পয়সা আদান প্রদান করতে পারে। তাই সবাই
বিকাশকে ব্যবহার করে তাদের কাজকে সহজ করতে চাই। এমন অনেক অনলাইনে কাজ করা যায় যা
সরাসরি বিকাশে পেমেন্ট নেওয়া যায়। এমন কিছু অনলাইন প্লাটফর্ম রয়েছে যেখান থেকে
ইনকাম করে বিকাশে পেমেন্ট নেওয়া যায়।
যেমন আপ ওয়ার্ক, ফাইবার, ফ্রিল্যান্সার ডটকম ইত্যাদি। এসব প্লাটফর্মে আপনি
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করে আপনি চাইলে সরাসরি এই কাজের টাকাগুলো বিকাশে পেমেন্ট
নিতে পারেন। এর জন্য আপনার থাকতে হবে একটি বিকাশ অ্যাকাউন্ট নাম্বার। আবার
আপনি যদি সরাসরি বিকাশে পেমেন্ট না পান তাহলে ফ্রিল্যান্সিং সাইডে পায়োনার বা
পেপাল এর মাধ্যমে বিকাশের টাকা পাঠানোর সিস্টেম চালু করতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ ইউটিউব থেকে ইনকাম করার উপায় ও পদ্ধতি
এভাবে আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারেন খুব সহজে। যা আপনার
টাকা পেমেন্ট পেতে সহজ হয়ে যাবে। এছাড়াও আরো অনেক সাইট রয়েছে, যারা ইনকামের
টাকা বিকাশে পেমেন্ট দিয়ে থাকে। আর এভাবে আপনিও আপনার ফ্রিল্যান্সিংয়ের
টাকা বা অন্যান্য সাইটের অনলাইনের ইনকামের টাকা বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারেন খুব
সহজে।
একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট পাবেন
অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট একজন ফ্রিল্যান্সারও হতে পারে। আপনি যদি একজন
ফ্রিল্যান্সার হয়ে আপ ওয়ার্ক বা ফাইবার বা ফ্রিল্যান্সার প্ল্যাটফর্ম গুলোতে
কাজ করে থাকেন তাহলে আপনিও বিকাশে ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা পেমেন্ট নিতে পারেন খুব
সহজেই। এর জন্য আপনাকে কিছু সিস্টেম চালু করতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা সরাসরি
বিকাশে নেওয়া যায় না। তার জন্য পেপাল বা পায়োনার অপশন চালু করতে হবে আপনার
বিকাশ একাউন্টের সাথে।
এতে করে ডলার টাকাতে কনভার্ট হয়ে আপনার বিকাশ একাউন্টে ফ্রিল্যান্সিংয়ের টাকা
চলে আসবে। বর্তমান সময়ে এটা অনেকেরই অজানা। তারা কষ্ট করে টাকা খরচ করে ব্যাংকে
একাউন্ট করার পর সেই টাকা তোলে। কিন্তু আপনি চাইলে আপনার ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা
পেপাল বা পায়োনার অপশন চালু করে বিকাশে কনভার্ট করে টাকা পেমেন্ট নিতে পারেন।
ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট
ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট নিতে বেশ কিছু সাইটে কাজ করা যায়। বর্তমান সময়ে
অনেক অ্যাপ্লিকেশন ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলোতে অনেক অফার বা রেফারেল বোনাস দিয়ে
থাকে। আর সেই সাইটগুলোতে কাজ করে মানুষ টাকা ইনকাম করছে এবং বিকাশে পেমেন্ট
নিচ্ছে। তবে এসব সাইটে কাজ করা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। যে কোন সময় আপনার উপর
স্ক্যাম হতে পারে। তাই মানুষ প্রতিনিয়ত এই কাজগুলি করে যাচ্ছে।
এতে করে সহজেই তাদেরকে বিকাশেও পেমেন্ট দিচ্ছে। আর সহজে টাকা ইনকাম করার জন্য
অনেকেই না জেনে এসব কাজগুলি করে থাকছি। আপনি যদি ওই সব অ্যাপে বা ওয়েবসাইটে লগইন
করে কাজ করতে চান তার আগে অবশ্যই আপনি ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করে নিবেন। কোন
ওয়েবসাইট বা অ্যাপের মাধ্যমে যদি আপনাকে সরাসরি বিকাশে পেমেন্ট দিতে চাই তাহলে
বুঝে নিবেন এটি কোন ধরনের প্রতারণা হতে পারে।
প্রয়োজনীয় আরেকটি পোষ্টঃ গুগল সার্চ কনসোল কি ও কিভাবে কাজ করে
বিকাশ কেবল টাকা আদান প্রদান করার মাধ্যম। এখানে সরাসরি অনলাইনে পাওয়া সম্ভব
নয়। তার জন্য আপনাকে পেপাল সিস্টেম যুক্ত করতে হবে। ফ্রিতে আজকাল কোনো কিছুই
পাওয়া সম্ভব না। তাই আপনারা যারা প্রতারণা শিকার হচ্ছেন তারা এখনই সচেতন হতে
পারেন। ফ্রি টাকা বিকাশ পেমেন্ট নেওয়া খুবই চাপ বিষয়। তাই সমস্ত বিষয়ে
জেনেশুনে আপনি কাজগুলো করতে পারেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে বিকাশে পেমেন্ট
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে বিকাশে পেমেন্ট নেওয়া যায় খুব সহজে। আপনার ফেসবুক
পেজ বা ইউটিউব চ্যানেল থেকে যদি আপনি কোন পণ্য বা সার্ভিস বিক্রি করে থাকেন তাহলে
সেই টাকা আপনি বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারেন। বর্তমান সময়ে অনেক মানুষ অ্যাফিলিয়েট
মার্কেটিং এর অন্তর্ভুক্ত। আপনার কোন পণ্য আপনি যদি কারো কাছে ডেলিভারি করে থাকেন
তাহলে ওই ক্রেতা
আপনাকে বিকাশে পেমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার পন্যর মূল্য পরিশোধ করতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ বর্তমানে গুড় ব্যবসায়ীরা বা আম ব্যবসায়ীরা এভাবেই তাদের টাকা
আদান-প্রদান করে। আবার অনেক ছেলেরাও এসব কাজ করে তাদের টাকা ইনকাম করার মাধ্যম
খুঁজে বের করছে। তাই বলা যায় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করেও বিকাশে টাকা পেমেন্ট
নেওয়া যায় খুব সহজেই।
ইউটিউব থেকে ইনকামের টাকা কিভাবে বিকাশে নেবেন
অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট কিভাবে নিতে হয় তা নিশ্চয়ই এতক্ষণে কিছুটা
ধারণা পেয়েছেন। আবার অনেকেই ইউটিউব থেকে ইনকাম করা সেই টাকা বিকাশে কিভাবে নিবেন
বুঝতে পারছেন না। ইউটিউব এর মাধ্যমে যে টাকা ইনকাম হয় সেই টাকা বিকাশে পেমেন্ট
নেওয়া যায় খুব সহজেই। কিন্তু তার জন্য কিছু ধাপ অবলম্বন করতে হবে। ইউটিউবের
টাকা পেতে গেলে প্রথমে আপনাকে গুগল এডসেন্স অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে।
এরপর আপনার চ্যানেলে যখন ১০০০ সাবস্ক্রাইবার ও ৪ হাজার ঘন্টা ওয়াচ টাইম হবে তখন
আপনি ইনকাম শুরু করতে পারবেন। কিন্তু এডসেন্স থেকে সরাসরি বিকাশে টাকা নেওয়া
সম্ভব না। তার জন্য এডসেন্স থেকে আপনার ইনকাম করার ডলার আপনার ব্যাংক একাউন্টে
ট্রান্সফার করতে হবে। তারপরে আপনি ব্যাংক থেকে আপনার বিকাশ একাউন্টে সেই টাকা
পেমেন্ট নিতে পারেন। এভাবেই ইউটিউবের ইনকাম করা টাকা বিকাশে পেমেন্ট নেওয়া যায়।
বিকাশ একাউন্ট তৈরি করার নিয়ম
বিকাশ একাউন্ট তৈরি করার নিয়ম আমরা হয়তো অনেকেই জানি। আবার অনেক মানুষ রয়েছে
যারা এখনো বিকাশ একাউন্ট কিভাবে তৈরি করতে হয় সেটা জানে না। বিকাশ একাউন্ট খোলার
জন্য আপনার যে কোন নাম্বার হলেই হবে। এবং আপনার ফোনে বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করতে
হবে। এরপরে বিকাশ অ্যাপে ঢোকার পর লগ ইন বা রেজিস্ট্রেশন নামে ওই বাটনটিতে
ক্লিক করুন। এবং তারপরে আপনার ফোন নাম্বারটি দিতে হবে। তবে অবশ্যই মনে রাখবেন যে
নাম্বারটি দিবেন।
আরো পড়ুনঃ গুগল এডসেন্স থেকে আয় করার উপায়
সেই সিমটি যেন অবশ্যই আপনার ওই ফোনে থাকে। নাম্বারটা হয়ে গেলে আপনার সিম কোন
কোম্পানির সেটি সিলেক্ট করুন। তারপরে আপনার সেই নাম্বারে একটি কোড আসবে আর সেই
কোডটি অটোমেটিক ভেরিফাই হয়ে যাবে। তারপরে আপনি নিশ্চিত করতে পারেন। এরপরে আপনার
এনআইডি কার্ডের দুই পাশের ছবি ও আপনার ছবি দিয়ে সাবমিট করুন। তারপরে আপনার নতুন
পিন সেট করে দিন তাহলেই আপনার বিকাশ একাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে।
বিকাশের টাকা উঠানো ও পাঠানোর পদ্ধতি
অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট পেতে আমাদের বিকাশের টাকা উঠানো এবং পাঠানো
পদ্ধতি জানা দরকার। বিকাশ থেকে টাকা উঠানো এবং পাঠানোর জন্য বেশ কিছু মাধ্যম
রয়েছে। যেগুলো আমাদের জানতে হবে তা না হলে বিকাশে টাকা আদান-প্রদান করা সমস্যা
হয়ে যেতে পারে। আপনার বিকাশ একাউন্টে টাকা থাকলে আপনি যে কাউকে টাকা পাঠাতে
পারেন। এবং আপনি যদি কারো থেকে টাকা নেন সেটাও বিকাশ থেকে করা সম্ভব।
টাকা পাঠানোর জন্য আপনাকে বিকাশ অ্যাপ এ গিয়ে সেন্ড মানি অপশনে ক্লিক করতে হবে।
এরপর আপনি যেই নাম্বারে টাকা দিতে চান সেই নাম্বারটি বসিয়ে দিতে হবে। এর পরে
টাকার পরিমাণ বসিয়ে দিয়ে আপনার পিন কোডটি বসিয়ে দিলেই আপনার টাকা ওই নম্বরে
চলে যাবে। এবং টাকা নেওয়ার ক্ষেত্রে আপনাকে বিকাশ থেকে ব্যাংকের মাধ্যমে বা কোন
বিকাশের গ্রাহকের কাছ থেকে আপনার টাকা উঠিয়ে নিতে পারেন।
বিকাশের সুবিধা ও অসুবিধা কি কি
বিকাশের অসুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে বেশ কিছু। যারা বিকাশ ব্যবহার করে থাকেন তারা
হয়তো এ বিষয়টি অনেকেই জানেন। বিকাশ হচ্ছে টাকা লেনদেন করার একটি মাধ্যম।
বিকাশের বেশ কিছু সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে। তাই যারা বিকাশ ব্যবহার করি তাদের এটা
জানা খুবই প্রয়োজন। বিকাশ ব্যবহার করার মাধ্যমে খুব তাড়াতাড়ি আমরা যে কোন
জায়গাতে টাকা পাঠাতে পারি এবং টাকা নিতে পারি।
এছাড়াও বিকাশ একাউন্ট ব্যবহার করতে কোন রকম ব্যাংক একাউন্টের প্রয়োজন হয় না।
তাই আমরা একটি মোবাইল নম্বর ও একটি পিন সেট করে নিলেই খুব সহজেই বিকাশ ব্যবহার
করতে পারি। এবং এই টাকা পাঠানো বা নেওয়ার ক্ষেত্রে পুরোপুরি নগদে টাকা হাতে
পাওয়া সম্ভব। এছাড়াও বিকাশ ব্যবহার করে বিদ্যুৎ বিল, গ্যাসের বিল সহ যত প্রকার
বিল রয়েছে আমরা পরিশোধ করতে পারি এই বিকাশ থেকেই।
বিকাশের ক্ষেত্রে কিছু অসুবিধা রয়েছে।যেমন বিকাশে টাকা উত্তোলনের ফি ব্যাংকের
চাইতে কিছুটা বেশি দিতে হয়। আবার টাকা আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে এর
সীমাবদ্ধতা রয়েছে। অতিরিক্ত বেশি টাকা আজান প্রদান করা সম্ভব নয় বিকাশ থেকে।
আবার বিকাশে নিরাপত্তা ঝুঁকিও খানিকটা রয়েছে। কেউ যদি আপনার পিন কোড জেনে যায়।
তাহলে ওই ব্যক্তি আপনার টাকা তুলতে পারে। তাই আমরা বিকাশ ব্যবহার করার ক্ষেত্রে
সব সময় সচেতন থাকবো।
বিকাশ সর্বোচ্চ কত টাকা আদান প্রদান করা যায়
অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট পেতে আপনাকে বিকাশের লিমিটেশন সম্পর্কে
জানতে হবে। বিকাশে মাসে এবং দৈনিক কত টাকা আদান প্রদান করা যায় সেটা সম্পর্কে
জানতে হবে। আপনি বিকাশে দৈনিক ৩০ হাজার টাকা অ্যাড মানি করতে পারেন। এবং প্রতিদিন
২৫ হাজার টাকা পাঠাতে পারবেন বিকাশ থেকে। এবং মোবাইল রিচার্জ এর কাজে দৈনিক আপনি
ব্যবহার করতে পারবেন দশ হাজার টাকা পর্যন্ত।
এবং ক্যাশ আউট, পে বিল অন্যান্য কাজকর্ম গুলো দৈনিক করতে পারবেন না। তার জন্য
আপনাকে বিকাশ এজেন্ট নাম্বার যুক্ত করে দিতে হবে। আর এভাবেই বিকাশে লেনদেন করা
হয় খুব সহজেই। তাই আমাদেরও জীবনকে সহজ করতে বিকাশ অ্যাপ গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা পালন করে থাকবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন বিকাশের লিমিটেশন সম্পর্কে। এর
মধ্যে আপনি বিকাশে লেনদেন করতে পারবেন।
শেষকথা
অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট কিভাবে নিতে হয় তা হয়তো এতক্ষণে পুরোপুরি বুঝতে
পেরেছেন। আপনি আপনার যেকোন প্রয়োজনে বিকাশে টাকা পেমেন্ট করতে পারবেন খুব সহজেই।
একজন ব্যাবসায়ীর জন্য সবচেয়ে ভালো হয় বিকাশে পেমেন্ট নেওয়া বলে আমি মনে করি। এবং
যেকোনো ইমার্জেন্সি প্রয়োজনে যে কারো থেকে খুব সহজেই টাকা আদান প্রদান করা যায়।
এভাবেই মানুষ আস্তে আস্তে বিভিন্ন টেকনোলজি ব্যবহার করে জিবন সহজ করে নিচ্ছে।আশা
করি আর্টিকেলটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন। এরকম ধরনের আর্টিকেল আমরা বরাবরি প্রকাশ
করে থাকি। আপনার যেকোনো তথ্য পেতে আমাদের এই আর্গানাইজ আইটি ওয়েবসাইটে চোখ রাখুন,
ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url