অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব এবং তার ১০ টি টিপস

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব তা হয়তো আমরা অনেকেই জানিনা। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আমরা কিভাবে ইনকাম করতে পারি। আমাদরে বর্তমান সময়ে প্রায় সবাই কিছু না কিছু করতে চায়। সবাই ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকি। 
অ্যাফিলিয়েট-মার্কেটিং-কিভাবে-করব
এই ইন্টারনেট ব্যবহার করে ইনকাম অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে কিভাবে ইনকাম করতে পারি সেটা জানবো। আপনি যদি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে নানা উপায়ে ইনকাম করতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকলেটি আপনার জন্য।

পোষ্ট সূচিপত্রঃ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব তা আমাদের অনেকেরই অজানা। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং আপনি কিভাবে করবেন তা জানতে হলে আমাদের জানতে হবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি। আপনার রেফারে কোনো কোম্পানির কোনো পন্য যদি কেউ ক্রয় করে তাহলে সেটাকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলে। ধরুন আপনার কোনো ইউটিউব চ্যানেল আছে বা গুগল ওয়েবসাইট আছে।

তখন আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেল আছে বা গুগল ওয়েবসাইট থেকে ওই কোম্পানির বিজ্ঞাপন দিতে পারবেন এবং সেই বিজ্ঞাপন দেখে যদি ওই পন্য ক্রয় করে তাহলে আপনি ওই কোম্পানির কাছ থেকে কমিশন পাবেন। আর এভাবেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা হয়। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মার্কেটিং অনলাইনেও করা যায় আবার অফলাইনেও করা যায়। তাই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং যে কেউ করতে পারেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এমন একটা সেক্টর, যেখানে আপনার নিজের কোনো পণ্যের দরকার পড়ছে না, আপনি মার্কেটিং এর মাধ্যমে অন্যের পণ্য সেল করে দিবেন তার বিনিময়ে ওই কোম্পানি থেকে কমিশন পাবেন। যত বেশি সেল করতে পারবেন তত বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে। আর এভাবেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা হয়ে থাকে।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কেন করবো

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব কেন করবো তা আমরা অনেকেই জানিনা। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটা সেক্টর। আর অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বর্তমান সময়ে অনেক জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। আমরা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি তা জানলাম, এবার জানবো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কেন করবো।অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর একটি সুবিধা হচ্ছে আপনি এখানে অর্থের স্বাধীনতা পাবেন।  

আপনি যদি কাজ নাও করেন আগের কোনো কাজ থেকে যদি কোনো পন্য সেল করা হয় তাহলে সেখান থেকেও আপনি কমিশন পাবেন। আবার আপনার গুগল ওয়েবসাইট যদি থাকে তাহলে দুই দিক থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। একটা হলো এডসেন্স আরেকটা হচ্ছে পন্য সেল করার কমিশন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে কোনো খরচ করতে হয়না। শুধু একটা ওয়েবসাইট তৈরি করতে যাযা লাগে। 

এতে আপনার ডেলিভারির জন্যে চিন্তা করতে হবে না। সেল হচ্ছে কিনা দেখার প্রয়োজন হবে না, মান ভালো নাকি খারাপ ভাবতে হবে না। এরকম অনেক সুবিধা রয়েছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ। আপ ওয়ার্ক বা ফাইবারে কাজের জন্য বসে থাকতে হয় কিন্তু অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ আপনি কাজ শুরু করেই ইনকাম করতে পারবেন। তাহলে বুঝতে পেরেছেন কেনো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কত প্রকার কি কি 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি এবং কত প্রকার ও কি কি এসব জানা খুবি জরুরি। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংকে প্রধানত তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। 

  • পণ্য ভিত্তিক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: বিভিন্ন পন্য বা সেবা প্রচার বা মার্কেটিং করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটাররা যে কমিশন পায় সেটাই পণ্য ভিত্তিক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। এখানে এই প্রচারের মাধ্যমে যত বেশি সেল হবে তত বেশি ইনকাম হবে। 
  • সেবা ভিত্তিক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: এই সেকশনে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটাররা যেকোনো সেবা যেমন, কোনো সফটওয়্যার, হোস্টিং অথবা আরো অন্য কিছু প্রচার করে থাকে। এর জন্য ওই কোম্পানি থেকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটাররা কমিশন পেয়ে থাকে। এখানে তাদের সেলের উপর ভিত্তি করে কমিশন প্রদান করা হয়।
  • পোষ্ট ভিত্তিক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: এই সেক্টরে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটাররা ওয়েবসাইট, ইউটিউব, ফেসবুক বা যেকোনো সোস্যাল মিডিয়া থেকে পোষ্টের মাধ্যমে সেবা বা পন্য প্রচার করে। এটা বিজ্ঞাপন ও স্পনসরশিপের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করে থাকে। এই তিনটি মাধ্যম আলাদা আলাদা হতে পারে। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য কোন বিষয়ে জানা প্রয়োজন

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব তার জন্য গুরুত্বপুর্ন কিছু বিষয় সম্পর্কে জানা উচিত। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আমাদের মার্কেটিং এর কৌশল জানলে হবে। যেমন কোন মাধ্যমে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন ফেসবুক নাকি ওয়েবসাইট বা ইউটিউব এসব বিষয়ের কৌশল জানতে হবে। তারপর একটি মাধ্যম বেছে নিয়ে যেমন কাস্টমারদের কি বিয়ষ বেশি আগ্রহী হবে এমন।

এরপর পন্য বা সেবার সম্পর্কে একটা ভালো ধারনা রাখতে হবে। তাহলে আপনি কনটেন্টের মাধ্যমে কাস্টমারদের ভালো করে বোঝাতে পারবেন। এরপর আপনাকে আপনার চ্যানেল বা ওয়েবসাইট বা পেজকে বিশ্লেষণ করা জানতে হবে। এতে বুঝতে পারবেন আপনার সাইটে প্রতিদিন কেমন ট্রাফিক আসছে এবং এ থেকে আপনি কেমন কমিশন পেতে পারেন।

আবার একেক ধরনের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য এর কমিশন কাঠামোও ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। যেমন আপনি প্রতি ক্লিক প্রতি কমিশন পেতে পারেন, আবার আপনার সাইটে আশা ট্রাফিক অনুযায়ী কমিশন পেতে পারেন, আবার সেল অনুযায়ী কমিশন পেতে পারেন। এছাড়াও গুগল থেকে কিছু নীতিমালা দেওয়া থাকে সেগুলো জানাও খুব প্রয়োজন।

কোন ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট প্লেসে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায়

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব এবং কোন মার্কেটপ্লেসে করবো তা হয়তো অনেকের অজানা। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য বেশ কিছু ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট প্লেস রয়েছে। যেমন, অ্যামাজন অ্যাসোসিয়েট, ক্লিক ব্যাংক, Rakuten Marketing, ShareASale আরো রয়েছে। যেখানে তারা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের কাজ দিয়ে থাকে। এসব ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট প্লেসে অনেক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটাররা কাজ করছে। 
ইন্টারন্যাশনাল-মার্কেট-প্লেসে-অ্যাফিলিয়েট-মার্কেটিং
অ্যামাজনের অনেক পন্য আছে এসব পন্যের তারা রিভিউ তৈরি করে এবং তাদের ডিসক্রিপশনে দিয়ে দেওয়া থাকে। এবং সেই ডিসক্রিপশন বা পোষ্ট দেখে কেউ যদি পন্য ক্রয় করে তাহলে সেখান থেকে আপনি কমশিন পাবেন এভাবেই কমিশন পাবেন। এবং অ্যামাজনে একেক রকম পন্যের জন্য একেক ধরনের রেটে কমিশন দিয়ে থাকে। তাই এখানে অল্প থেকে বেশি পরিমানেও ইনকাম করতে পারবেন। 

আরো একটি বিষেশ মার্কেট প্লেস রয়েছে সেটা হলো থিম ফরেস্ট। এটা এক ধরনের ই-কমার্স ওয়েবসাইট মার্কেটপ্লেস। আরো রয়েছে ওয়েলমার্ট অ্যাফিলিয়েট, CJ Affiliate ইত্যাদি। এসব মার্কেটপ্লেসে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনেক টাকা ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে। আর এই ধরনের ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট প্লেসে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায়। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো

এবার জানা যাক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করবো বা নতুনরা কিভাবে শুরু করবে। ধরুন আপনার এক বন্ধুর দোকান আছে, এবং আপনাকে বললো তার দোকানের এই জিনিসটা অন্য কোথাও বিক্রি করে দিলে এতো টাকা আপনাকে কমিশন দিবে। আর এভাবেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা হয়ে থাকে। কিন্তু শুরু করার আগে কিছু জিনিস লাগবে, তার জন্য খুব সমস্যা হবে না। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ যাওয়ার আগে অবশ্যই কয়েকবার ভেবে নিবেন, কারন এটা একটা লং ট্রাম প্রসেস। অনেকের ক্ষেত্রে এটা আগেই ইনকাম আসে আবার অনেকের ক্ষেত্রে কয়েকমাস দেরি হয়ে থাকে। তাই এসব কাজ ধৈর্য নিয়ে শুরু করবেন। এর জন্য প্রথমেই ফেসবুক পেজ বা ইউটিউব চ্যানেল বা গুগল ওয়েবসাইট তৈরি করে নিবেন শুরুতে যাতে মানুষ এটার মাধ্যমে আপনাকে চেনে।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে গেলে আসলে কি কি দরকার পড়বে তা নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন। আপনি যদি ভালো মতন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান তাহলে সবচেয়ে ভালো হয় ইউটিউব চ্যানেল থেকে। যদি আপনি কাস্টমারদের কালেক্ট করতে পারেন। তাহলেই আপনি অনায়াসে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারবেন।

মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে কিছু দিকনির্দেশনা ফলো করে আগাতে হবে। আপনি বিভিন্ন ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট প্লেসে যেমন অ্যামাজন, ক্লিক ব্যাংক ইত্যাদিতে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন। এরপর একটা ইমেইল দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলে নিতে পারেন ওয়েবসাইটের জন্য। 

এরপর আপনি আপনার ইচ্ছে মতো একটা প্রডাক্ট নিয়ে কাজ শুরু করতে পারেন। যে প্রডাক্টি মানুষের মধ্যে খুব আগ্রহ থাকবে। মোবাইল দিয়ে সবচেয়ে ভালো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায় ফেসবুক পেজের মাধ্যমে। তাই আপনি চাইলে ফেসবুক পেজ তৈরি করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে পারেন মোবাইল দিয়েও।

তবে মোবাইল দিয়ে সময় বেশি নিতে হবে তা না হলে আপনার কোনো কনটেন্ট বা ভিডিও তৈরি করতে সমস্যা হতে পারে। এতে ট্রাফিকের সংখ্যা কমে যেতে পারে। তাই মনোযোগ দিয়ে কাজ করলে আপনিও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে পারেন আজকেই। বর্তমান সময়ে কম বেশি সবার হাতেই মোবাইল ফোন রয়েছে। তাই শুরু করতে খুব একটা কষ্ট হবেনা।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ কত পারসেন্ট কমিশন দেওয়া হয়

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ বিভিন্ন ভাবে পার্সেন্টেজ কমিশন দেওয়া হয়ে থাকে। যেমন অ্যামাজন থেকে কোনো ফিজিক্যালি প্রডাক্ট সেল করার জন্য ৩ থেকে ১০ পারসেন্ট পর্যন্ত কমিশন দিয়ে থাকে। আবার ক্লিক ব্যাংক মার্কেট প্লেসে কোনো ডিজিটাল পণ্যের জন্য ২০ থেকে ৫০ পারসেন্ট পর্যন্ত কমিশন দিয়ে থাকে।

আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে ২০ থেকে ৩০ পারসেন্ট পর্যন্ত কমিশন দিয়ে থাকে। আবার বিশেষ কোন সফটওয়্যার বা ফিন্যান্স এর জন্য ৫০ পারসেন্ট এর বেশি কমিশন দিয়ে থাকে। এরকম প্রতিটি প্রডাক্ট বা ক্যাটাগরির জন্য কমিশন ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। তাই আপনি যখন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন এটা ভালো ভাবে জেনে নিবেন।

প্রডাক্ট এর যত মূল্য যত বেশি হবে আপনি এখান থেকে তত বেশি কমিশন পাবেন। তাই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে স্বল্প সময়ের মধ্যে বেশি টাকা ইনকাম করা সম্ভব। আবার ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট প্লেসে কমিশনের হার আরো বেশি পাওয়া যায়। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা গুলো কি 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর বেশ অনেক সুবিধা রয়েছে। যার জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং প্রায় সবারি পছন্দের একটি সেক্টর। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে তেমন খরচের প্রয়োজন হয়না। তাদের কোনো পন্য আপনাকে কিনে নিয়ে সেল করতে হবে না। আবার ডেলিভারির জন্যে আপনার কোনো চিন্তা করাও লাগবে না। 

একটা কনটেন্ট থেকে আপনি সারাজীবন ইনকাম করতে পারবেন চাইলেই। কারন আপনার সেই কনটেন্ট থেকে সবসময় কেউ না কেউ পন্য নিতে পারে। যার ফলে আপনার একটা প্যাসিভ ইনকাম করার জন্য রাস্তা তৈরি হবে। এছাড়াও অনেকগুলো প্রডাক্ট এর একসাথে মার্কেটিং করতে পারবেন আপনি চনইলেই। 
অ্যাফিলিয়েট-মার্কেটিং-এর-সুবিধা
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে দেশ এবং দেশের বাইরেও মার্কেটিং করা যায়। এতে আপনার পন্যের জন্য কোনো দুশ্চিন্তা করতে হয় না, ভালো নাকি খারাপ সেটা দেখবে আপনার কোম্পানি গুলো। এভাবে প্রতিটি ব্যবসা ক্ষেত্রকে সহজ করে তোলা যায় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে। এতে জিবন চলাচল অনেক সহজ হয়ে উঠে।

শেষকথা 

কিভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন তা নিশ্চয়ই এতক্ষণে বুঝতে পেরেছেন। আপনি চাইলে আপনার হাতের স্মার্টফোন দিয়েও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে পারেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করতে হয় এই আর্টিকেল থেকে আপনারা নিশ্চয়ই পুরোপুরি বুঝতে পেরেছেন। আপনার ফ্রী সময় কাজে লাগিয়েও এবং খুব কম সময়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা উপার্জন করতে পারেন।

আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন। আপনার প্রয়োজনে সকল তথ্য আমরা দিয়ে থাকি। এইতো প্রয়োজনে সকল তথ্য পেতে আমাদের অর্গানাইজ আইটি এই ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন, ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url