অ্যালোভেরার উপকারিতা ও অপকারিতা কি তা বিস্তারিত জেনে নিন

অ্যালোভেরার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে আপনি একদম সঠিক আর্টিকেলে প্রবেশ করেছেন। অ্যালোভেরা ব্যবহার করলে কি কি উপকার পাওয়া যায় এবং কি কি অপকার হয়, এই সম্পর্কে এই আর্টিকেলে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
অ্যালোভেরার-উপকারিতা-ও-অপকারিতা
এছাড়াও এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা জানতে পারবো অ্যালোভেরার ১০ টি কার্যকারিতা ও  গুণাগুণের কথা। তাই আপনি যদি আলোভেরার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে এই আর্টিকেলটি আজকে সম্পূর্ণ আপনার জন্য।

পেজ সূচিপত্রঃ অ্যালোভেরার উপকারিতা ও অপকারিতা

অ্যালোভেরার উপকারিতা ও অপকারিতা

অ্যালোভেরার উপকারিতা ও অপকারিতা রয়েছে তা আমাদের অনেকেরই অজানা। অ্যালোভেরার ভালোমন্দ যাচাই বাছাই করে আমাদের এলোভেরা ব্যবহার করা উচিত। অ্যালোভেরার অনেক উপকারী গুনাগুন রয়েছে আবার অপকারিতাও রয়েছে। বিশেষ করে ত্বকের জন্য অ্যালোভেরা খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অ্যালোভেরা ত্বককে মসৃণ ও টানটান ত্বক হিসেবে তৈরি করতে সাহায্য করে।

এছাড়াও ত্বকের বিভিন্ন দাগ দূর করে ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে। এছাড়াও চুলের যত্নেও অ্যালোভেরা বিশেষ ভাবে করে থাকে। এটি চুলে ব্যবহার করলে চুলকে সিল্কি করতে সাহায্য করে। আবার মাথার রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দিয়ে চুলের গোড়াকে মজবুত করে। এছাড়াও  অ্যালোভেরা পেটের গ্যাস্ট্রিক,  এসিডিটি, কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ দূর করতে সাহায্য করে। আবার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বৃদ্ধি করে দেয়। 

এসব উপকারের জন্য অ্যালোভেরা সবার কাছে একটি জনপ্রিয় গাছ। আবার অ্যালোভেরাতে কিছু অপকারিতা রয়েছে। যেমন, অনেকের ক্ষেত্রেই ত্বকে অ্যালোভেরা ব্যবহার করার ফলে এলার্জি ভাব দেখা দিতে পারে। এর ফলে ত্বকে চুলকানি ও জালাপেড়া হতে পারে। এরকম সমস্যা দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ব্যবহার করা ভালো। তাহলে এই সমস্যা গুলোর সম্মুক্ষিন হতে হবে না। তাহলে আপনি অ্যালোভেরা নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে পারবেন।

অ্যালোভেরা জেল ত্বকে মাখলে কি হয়

অ্যালোভেরা জেল তোকে মাখলে নানান ধরনের উপকারী পাওয়া যায়। অ্যালোভেরার জেল অধিক পরিমাণ উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। অ্যালোভেরা জেল ত্বকে ব্যবহার করার ফলে ত্বকের আদ্রতা বজায় থাকে। এবং তককে করে তোলে  টানটান ও মসৃণ। এছাড়াও অ্যালোভেরা মাথার ত্বকের জন্য বেশ উপকারী। এতে চুলের গোড়াকে অনেক শক্ত করে তোলে এবং চুল বড় করতে সাহায্য করে। 

অ্যালোভেরার জেল ত্বকে লাগালে সূর্যের তাপ থেকে ত্বককে রক্ষা করতে সাহায্য করে। এছাড়াও অ্যালোভেরার জেল ত্বকের বিভিন্ন দাগ ও ব্রন সারাতে সাহায্য করে। আবার অ্যালোভেরা জেল ত্বকের ক্ষত সারাতে সাহায্য করে থাকে। অ্যালোভেরা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক একটি উপাদান, যেটি ত্বকের জন্য খুবই উপযোগী। তাই অ্যালোভেরা জেল ত্বকের জন্য খুবই ভালো। যেটা রাসায়নিক কোন পদার্থ নাই। তাই এটি নিশ্চিন্তে মুখে ব্যবহার করা যায়। 

অ্যালোভেরা জেল ত্বকের জন্য খুবই উপকারী তাই আমরা নিশ্চিন্তে এটা ব্যবহার করতে পারি। তবে অবশ্যই অ্যালোভেরা জেল ত্বকে  ব্যবহার করার আগে এর সঠিক নিয়ম কানুন গুলো জেনে নিতে হবে না হলে পরবর্তীতে এটি অনেক ধরনের সমস্যা হতে পারে। তবে  অপকারিতার চেয়ে বেশি উপকারিতা রয়েছে অ্যালোভেরাই। এটি তোকে খুব ভালো কাজ করে। অনেক মেয়েরা এটি রূপচর্চায় প্রধান হিসেবে ব্যবহার করে।

অ্যালোভেরা জেল ত্বকে ব্যবহারের নিয়ম

অ্যালোভেরার উপকারিতা ও অপকারিতা রয়েছে অনেক। বিশেষ করে ত্বকের যত্নে  অ্যালোভেরা খুব গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে। তাই  ত্বকে অ্যালোভেরা জেল ব্যবহারের বেশ কিছু নিয়ম-কানুন রয়েছে। এগুলো মেনে আমাদের ত্বকে অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করলে আমরা ত্বকের জন্য খুব ভালো ফলাফল পেতে পারি।  ত্বকে অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করার জন্য প্রথমে আমাদের ত্বককে খুব ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। 

এরপরে অ্যালোভেরা জেল আপনার ত্বকে লাগাতে পারেন। আবার প্রয়োজন অনুযায়ী হাত ও পায়েও ব্যবহার করতে পারেন। জেল মাখানো হয়ে গেলে এরপরে আস্তে আস্তে করে  মাসাজ করুন। এবং মাসাজ করা হয়ে গেলে কিছুক্ষণ সময় ২০ থেকে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন। যাতে ত্বকের সাথে পুরোপুরি কার্যকারিতা সম্পন্ন করতে সহায়তা করে। এটি দিনে সর্বোচ্চ দুইবার ব্যবহার করতে পারেন, অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে ত্বকের জন্য ক্ষতিও হতে পারে। 

যেমন আপনার ত্বকে যদি কোন রকম এলার্জি ভাব থাকে তাহলে জেল ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। ত্বকের কোনরকম ক্ষতি হলে এটি সারানোর জন্য অ্যালোভেরার জেল খুবই উপযোগী একটি জিনিস। আবার শীতকালেও তককে অতিরিক্ত শুষ্ক হতে দেয় না এই অ্যালোভেরা জেল। তাই আমাদের সঠিক নিয়মে অ্যালোভেরার জেল নিয়মিত ব্যবহার করা উচিত। যেটি ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে এই  অ্যালোভেরা জেল।

অ্যালোভেরা জেল চুলে ব্যবহারের নিয়ম 

অ্যালোভেরার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমরা প্রায় সবাই জানি। চুলের যত্নেও অ্যালোভেরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আর চলে এলোভেরার জেল ব্যবহারের জন্য কিছু নিয়মকানুন জানতে হবে। তা না হলে আপনার মাথায় বা চুলে অন্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই চুলের যত্নে অ্যালোভেরা জেল আমাদের সঠিক পদ্ধতিটা তুলে প্রয়োগ করতে হবে। অ্যালোভেরা জেলে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা থেকে মাথার ত্বককে ভালো রাখে। 

এবং চুলের খুশকি দূর করতে সাহায্য করে।চুলের যত্নে তাই চুলের যত্নে অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করা খুবই উপযোগী। অ্যালোভেরার পাতা থেকে জেলগুলো সংগ্রহ করে চুলে ও মাথায় মাসাজ করে এক ঘন্টা পরে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলতে পারেন। আবার লেবুর রসের সাথে জেল মিশিয়ে মেসেজ করা যায়। এতে চুলকে অনেক লম্বা ও ঘন করতে সাহায্য করে। তাই চুলের যত্নে এলোভেরার জেল খুবই কার্যকরী।

অ্যালোভেরা জেল তৈরির নিয়ম কি

অ্যালোভেরা জেল ত্বক ও চুলের জন্য খুবই উপকারী। তাই আমরা অনেকেই এই অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু এই জেল আমরা প্রাকৃতিকভাবে অনেকেই ব্যবহার করতে জানিনা। তাই বাজার থেকে আনা টিউবের জেলটি আমরা ব্যবহার করে থাকি, এর রাসায়নিক পদার্থের ত্বকের ক্ষতিও হতে পারে। তাই আপনার বাসায় যদি অ্যালোভেরা গাছ থাকে তাহলে আপনিও খুব সহজে বাড়িতে বসে অ্যালোভেরা জেল তৈরি করতে পারেন।
অ্যালোভেরা-জেল-তৈরির-নিয়ম-কি
এতে হবে একদম রাসায়নিক মুক্ত ও খাঁটি জেল। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা অ্যালোভেরার পাতা থেকে কিভাবে জেল তৈরি করে নিতে হয়। এর জন্য আমাদের প্রথমেই কয়েকটি অ্যালোভেরার পাতা খুব ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। এরপরে অ্যালোভেরার পাতা কয়েকটা ভাগে কেটে নিতে হবে। তারপরে একটা বাটিতে পাতার ভেতরের জেলগুলো বের করে নিতে হবে। এরপরে সেই জেলগুলো ভালোভাবে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিতে হবে এতে পানির মত হয়ে যাবে। 

তারপরে সেই পানির মতো জেলের মধ্যে দুই তিন চামচ তিষি নিয়ে চুলায় তাপ দিতে হবে। তবে অবশ্যই চুলার তাপ কম রেখে জাল করে নিতে হবে। তারপরে দেখবেন জেলগুলো ঘন হয়ে গেছে। তারপর সেই জেল গুলো ছেঁকে নিয়ে একটি পাত্রে সংরক্ষন করতে হবে ও দুই তিন ঘন্টা ফ্রিজে রাখতে হবে। তাহলে ত্বকে ও চুলে ব্যবহার করার উপযোগী হবে। আর এভাবেই বাড়িতে অ্যালোভেরা জেল তৈরি করতে পারেন।

অ্যালোভেরা জুস খাওয়ার উপকারিতা

অ্যালোভেরার জুস খাওয়ার বেশ উপকারিতা রয়েছে। অ্যালোভেরা খুব পরিচিতি একটি উদ্ভিদের নাম। আর এ উদ্ভিদের অর্থাৎ  অ্যালোভেরার  জুসের উপকারিতার কমতি নেই। অ্যালোভেরার জুসে রয়েছে আছে ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম, জিংক এবং ভিটামিন এ বি সি আধিক পরিমাণে রয়েছে অ্যালোভেরায়। এই কারণে অনেক মানুষই অ্যালোভেরার জুস পান করে থাকেন। কারন এতে অনেক পুষ্টি গুনাগুন রয়েছে।

অ্যালোভেরার জুস পান করার যা উপকারিতা তা হল, হার্টকে ভালো রাখে  হৃদ যন্ত্রকে ভালো রাখতে সাহায্য করে এই অ্যালোভেরা জুস। অ্যালোভেরার জুস খাওয়ার ফলে রক্তের কোলেস্টেরল মাত্রা কমিয়ে দিয়ে রক্তকে পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। আবার অ্যালোভেরা জুস পান করার ফলে মাংসপেশীর ব্যথা সারাতে সক্ষম হয় এই অ্যালোভেরা জুস। আবার ব্যথা জায়গায় এলোভেরা জেল তৈরি করে মাখলে ব্যথা কমাতে পারে।  

অ্যালোভেরা জুসে অনেক পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। যার দাঁত ও দাঁতের মাড়িকে সুস্থ সবল রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও কেউ যদি অত্যাধিক মোটা হয়ে যায় তাহলে তার ওজন কমানোর জন্য এই অ্যালোভেরা জুস খুব উপযোগী। আবার হজম শক্তি বাড়াতেও অ্যালোভেরা জুসের ভূমিকা অপরিসীম। তাই এসব সমস্যা সমাধানে আমাদের অ্যালোভেরা জুস খাওয়া প্রয়োজন।

খালি পেটে অ্যালোভেরা খেলে কি হয়

খালি পেটে অ্যালোভেরা খাওয়ার ফলে বেশ কিছু উপকার রয়েছে তা হয়তো আমরা অনেকেই জানিনা। প্রাচীনকাল থেকে অ্যালোভেরা একটি আয়ুর্বেদিক উদ্ভিদ হিসেবে পরিচিত। এটি নানান উপকারে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কিন্তু অনেকেই এটার সঠিক গুনাগুন না জেনে ব্যবহার করে থাকি। অ্যালোভেরার জেল বা রস যদি খালি পেটে খাওয়া হয় তবে পেটের সব সমস্যার দূর করতে সহায়তা করে। 

যেমন  বদহজম, গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যায় সমাধানে কাজে আসে খালি পেটে অ্যালোভেরা  খাওয়ার ফলে। এছাড়াও প্রদাহ কমাতে ও গ্যাস্ট্রিকসহ পেটের সকল সমস্যা সমাধান করে। এবং খালি পেটে অ্যালোভেরা খাওয়ার ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বাড়িয়ে দেয়।আবার অনেকের খালি পেটে খাওয়ার ফলে ডায়রিয়া হয়ে যেতে পারে সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে। অন্যান্য ওষুধ চলাকালীন অবস্থায় খালি পেটে এটি না খাওয়াই ভালো। 

অ্যালোভেরা খাওয়া বা ব্যবহার করার অপকারিতা

অ্যালোভেরার উপকারিতা ও অপকারিতা রয়েছে আমরা সবাই জানি। কিন্তু অ্যালোভেরা খাওয়ার বা ব্যবহার করার ফলে কি কি ক্ষতি হতে পারে এটা আমরা সবাই জানি না। এখন আমরা এই সেকশনে এসে জানবো অ্যালোভেরার অপকারিতা রয়েছে কি কি। অ্যালোভেরা খাওয়া ভালো কিন্তু অধিক পরিমাণ অ্যালোভেরা খেলে পেটের সমস্যা যেমন, গ্যাস্ট্রিক ও ডায়রিয়ার মত সমস্যা দেখা দিতে পারে।অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে পেটের এসিডিটির মাত্রা বেড়ে যায় ফলে বদহজম ও গ্যাস্ট্রিক হতে পারে। 

আবার অনেকেরই অ্যালোভেরা এলার্জি থাকতে পারে। ত্বকের যত্নে বা চুলের যত্নে অনেক নারী-পুরুষি এই অ্যালোভেরা ব্যবহার করে থাকে। কিন্তু এর ফলে চুলকানি বা র‌্যাশ দেখা দিতে পারে। এছাড়াও গর্ভাবস্থায় অ্যালোভেরা খাওয়া একেবারেই ঠিক নয়। এতে পেটের বাচ্চার উপর প্রভাব পড়তে পারে ফলে মারাত্মক সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার বেশি অ্যালোভেরা খাওয়ার ফলে হরমোনের সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
অ্যালোভেরা-ব্যবহার-করার-পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া
ফলে শারীরিক ভারসাম্য নষ্ট করে দিতে পারে। এবং বেশি দিন ধরে যদি কেউ অ্যালোভেরা খেয়ে থাকে তাহলে তার কিডনির ওপর প্রভাব পড়তে পারে। এবং যারা কিডনি রোগী রয়েছে তাদের জন্য মারাত্মক সমস্যা হতে পারে। তাই বলা যায় এসব সঠিক নিয়ম অনুযায়ী যদি কেউ অ্যালোভেরা খায় তাহলে এর ও অপকারিতার চাইতে উপকারীই বেশি। তবে তাকে সঠিক নিয়ম অনুযায়ী ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাওয়া জরুরি।

লেখকের মুলকথা

আশা করি  অ্যালোভেরার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে এতক্ষণে আপনারা সম্পূর্ণ জানতে পেরেছেন। এবং আপনারা উপকৃত হয়েছেন এই আর্টিকেলটি পড়ে। আমরা আপনার প্রয়োজনীয় সব তথ্য এই ওয়েবসাইটে পাবলিশ করে থাকি। তাই আপনার প্রয়োজনীয় সব তথ্য পেতে আমাদের এই ওয়েবসাইটের সাথেই থাকবেন আশা করছি। এবং আপনার সব দরকারি তথ্য আপনি খুঁজে পাবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url