অতিরিক্ত চুল পড়ার সমাধান কি কি তা বিস্তারিত জেনে নিন
অতিরিক্ত চুল পড়ার সমাধান পেতে আজকে আপনি সঠিক আর্টিকেলে প্রবেশ করেছেন। আপনার যদি অকালেই কোনো ভাবে চুল পড়া সমস্যা দেখা দেয় তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পুর্ন আপনার জন্য।
এই আর্টিকেলে আমরা আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি চুল পড়া সমস্যার সমাধানে প্রায় ১০ টি কার্যকারি উপায় । যা জানলে আপনি ঘরোয়া উপায়েই চুড় পড়া সমস্যার সমাধান করতে পারেন। চলুন জেনে আসি কি কি সেই দশটি উপায়।
পেজ সূচিপত্রঃ অতিরিক্ত চুল পড়ার সমাধান
- অতিরিক্ত চুল পড়ার সমাধান
- অল্প বয়সে ছেলেদের চুল পড়ার কারণ
- হঠাৎ করে অতিরিক্ত চুল পড়ার কারণ
- ছেলেদের চুল পড়ার কারণ ও প্রতিকার
- মেয়েদের চুল পড়া বন্ধ করার তেল
- অতিরিক্ত চুল পড়া কিসের লক্ষণ
- নতুন চুল গজানোর ঘরোয়া উপায়
- কত বছর বয়স পর্যন্ত চুল গজাতে পারে
- চুল পড়া বন্ধ করতে যেসব খাবার খাওয়া দরকার
- শেষকথা
অতিরিক্ত চুল পড়ার সমাধান
অতিরিক্ত চুল পড়ার সমাধান পেতে অনেকেই অনেক জায়গায় পরামর্শ বা প্রশ্ন করে থাকি। অতিরিক্ত চুল পড়ার সমস্যার সমাধান রয়েছে যা আমরা অনেকেই জানিনা। এই পুরো আর্টিকেলে আমরা চুল পড়ে যাওয়ার কারণ ও তার সমাধান সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। চুল সবারই শরীরের প্রিয় একটি অংশ। অনেকেই অনেক স্টাইলে চুল কেটে এবং চুলের স্টাইল করে থাকি। কিন্তু এই চুল যদি অকালেই পড়ে যায় তাহলে ব্যাপারটা খুব খারাপ হয়ে দাঁড়ায়।
চুল পড়া সমস্যা সমাধানে বিভিন্ন রকম বাদামে আপনার চুলের গোড়া মজবুত করতে সাহায্য করে। যেমন কাঠবাদাম, চিনা বাদাম, কাজুবাদাম ইত্যাদিতে রয়েছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাক্ট। এতে করে চুলের গোড়া মজবুত ও চুলকে লম্বা করতে সাহায্য করে। ফলের মধ্যে রয়েছে পেঁপে, আম, গাঁজর, মিষ্টি কুমড়া এসব ফল ও সবজিগুলো খেলে চুলের গোড়া শক্ত হয়ে যায়। ফলে চুল পড়ে যাওয়ার দুশ্চিন্তা আর করতে হয় না।
তাই আপনার চুলের গোড়াকে শক্ত করতে এসব খাবার বেশি করে খান। এছাড়াও চুল পড়া বন্ধ করতে বিভিন্ন জাতীয় কদুর তেল পাওয়া যায়। এটি চুলের গোড়া পর্যন্ত মাসাজ করলে চুলের গোড়াকে অত্যন্ত শক্ত করতে সহায়তা করে। হলে চুলের গড়া শক্ত হয় ও চুল মোটা হয়ে যায়, এতে করে চুল পড়া সমস্যাও সমাধান হয়। এছাড়াও ভিটামিন ডি ট্যাবলেট সেবন করলেও চুল পড়া ঠেকানো সম্ভব। আরো অনেক সমাধান নিচে বর্ণিত রয়েছে।
অল্প বয়সে ছেলেদের চুল পড়ার কারণ
অল্প বয়সে অতিরিক্ত চুল পড়ার সমাধান পেতে অনেকেই অনেক পরামর্শ নিয়ে থাকি। কিন্তু সঠিক গাইডলাইন না পাওয়ার জন্য এই অকালে চুল পড়ে যাওয়া বন্ধ হয় না। ফলে কম বয়সেই অনেকেরই মাথায় টাক পড়ে যায়। অল্প বয়সে চুল পড়ে যাওয়ার কিছু কারণ রয়েছে। যেমন খুশকি জনিত সমস্যাই অল্প বয়সে চুল পড়ে যেতে পারে। আবার হরমোন জনিত কারণে ও চুল পড়ে যায়।
আপনার প্রয়োজনীয় একটি পোষ্টঃ হাঁটুর ব্যাথা সারানোর ঘরোয়া উপায়
এছাড়াও কেউ যদি টেনসনে থাকে বা চিন্তা ভাবনা বা ডিপ্রেশনে ভুগে তাহলে তার চুল পড়ার সম্ভাবনা থাকে।আবার শারীরিক কাজকর্মের প্রেসার থাকে এতে করেও অল্প বয়সে চুল পড়ে যায়। আবার অনেকেই অনেক ভিটামিনের অভাবে তার মাথার মূল্যবান চুল হারিয়ে ফেলে। শরীরে ভিটামিন, আইরন, মিনারেল, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি এর এসবের ঘাটতি দেখা দিলে চুল পড়ে যায়। তাই অল্প বয়সে চুল হারানোর চেয়ে এসব সমস্যার সমাধান করা উচিত।
হঠাৎ করে অতিরিক্ত চুল পড়ার কারণ
হঠাৎ করে আপনার মাথার চুল পড়ে যাওয়ার বেশ কিছু কারণ রয়েছে। অনেকের মাথায় দেখা যাচ্ছে হঠাৎ করে অধিক পরিমাণে চুল উঠে যাচ্ছে ফলে সে অনেক দুশ্চিন্তায় পড়ে যায়। আর তাই আমরা কোন সমাধানও করতে পারি না। হঠাৎ করে চুল পড়ার কারণ গুলো কি কি তা জানা আমাদের সকলের প্রয়োজন। হঠাৎ করে যে কোন রকম মানসিক চাপে পড়ে যেতে পারেন। আর সেই সাথে সাথে হঠাৎ করে আপনার চুল পড়ে যেতে পারে।
কারণ মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তা করা চুল পড়ার একটি প্রধান কারণ। এছাড়াও গর্ভাবস্থা অবস্থায়, বিভিন্ন রকমের ঔষধ সেবন করার ফলে, ওষুধের রিয়াকশন করার জন্য চুল পড়ে যেতে পারে। আবার চর্মরোগের কারণেও হঠাৎ করে চুল পড়া শুরু করতে পারে। আবার পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম না হওয়ার ফলেও হঠাৎ করে চুল পড়ে যাওয়ার কারণ। আবার মৌসুম পরিবর্তনের হলেও হঠাৎ করে চুল পড়ে যেতে পারে। তাই সব সময় আমাদের সতর্ক থাকা খুবই প্রয়োজন।
ছেলেদের চুল পড়ার কারণ ও প্রতিকার
ছেলেদের চুল পড়া সমস্যা একটি মারাত্মক রূপ ধারণ করেছে। বর্তমান সময় দেখা যায় অনেকের মাথায় টাক পড়ে গেছে। তাই এই দুশ্চিন্তায় বাকীরাও এর সমাধান খুঁজে বেড়াই। ছেলেদের অতিরিক্ত চুল পড়ার কারণ কি তা জানার জন্য। ২০ থেকে ২২ বছরের ছেলেরা বর্তমানে মাথার চুল হারাচ্ছেন। এটা খুবই হতাশা জনক, তাই এর কারণ ও প্রতিকার আমাদের অবশ্যই জানা দরকার। ছেলেদের চুল পড়ার সমস্যার প্রধান কারণ হচ্ছে হরমোন জনিত কারণে চুল পড়া।
যেই বয়সে এসে যেই হরমোনের সাহায্যে ছেলেদের দাড়ি-মোচ গজায়, সেই হরমোনই আবার চুল পড়ার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আর এসব সমস্যার সমাধান পেতে আমরা অনেক ধরনের ওষুধ সেবন করে থাকি। এছাড়াও চুলের মধ্যে অনেক ধরনের ক্রিম ব্যবহার করেও থাকি। আর যখনই এটা ব্যবহার করা বন্ধ হয়ে যায় চুল পড়া আবার স্বাভাবিক এভাবেই পড়তে থাকে। তাই আমাদের আগে থেকে এর প্রতিকার গুলো জানতে হবে এবং করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ ত্বক ও চুলের যত্নে অ্যালোভেরা
চুল পড়া আটকানোর জন্য আমরা ভিটামিন ডি জাতীয় খাবার গুলো বেশি করে খেতে পারি। আবার এলোভেরার জেল চুলের গোড়া শক্ত ও মজবুত করতে বিশেষ কার্যকরী। তাই এই জেল আমরা এখন থেকেই ব্যবহার করতে পারি। আবার হঠাৎ করেই অযথাই দুশ্চিন্তায় পড়া যাবে না। আমাদের পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমের প্রয়োজন। তাহলে আমরা আমাদের মূল্যবান চুলকে রক্ষা করতে সক্ষম হবো।
মেয়েদের চুল পড়া বন্ধ করার তেল
মেয়েদের চুল পড়া বন্ধ করার জন্য বেশ কার্যকরী কিছু তেল রয়েছে তা হয়তো অনেক মেয়েরাই জানে না। আর তার জন্যই তারা তাদের মূল্যবান চুলকে দিনের পর দিন হারাতে চলেছে। মেয়েদের চুল পড়া বন্ধ করতে বাজারে কিছু কার্যকরী তেল পাওয়া যায়। সেই তেল গুলো ব্যবহার করার ফলে মেয়েদের চুল পড়া বন্ধ হতে পারে। চুল পড়া বন্ধ করার জন্য যে প্রাকৃতিক তেলগুলো রয়েছে তা হলো, আমন্ড অয়েল,
নিম অয়েল, ক্যাস্টর অয়েল, অলিভ অয়েল, মাস্টার্ড অয়েল ইত্যাদি। এসব তেল গুলো চুলের ব্যবহার করলে চুলের গোড়াকে অনেক মজবুত করে। ফলে মেয়েদের চুল পড়া অনেকটাই কমে আসে। এছাড়া চুল পড়া বন্ধ করতে নিয়মিত খাদ্যাভাস গুলো পর্যাপ্ত পরিমাণে খেতে হবে। তারপরেও যদি চুল পড়া থেমে না যায় বা কমে যায় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে আপনি চিকিৎসা করাতে পারেন।
এছাড়াও তাদের চুল পড়া বন্ধ করার জন্য সবচেয়ে কার্যকরী জিনিস হল অ্যালোভেরার জেল ও নিম পাতা বাটা। এগুলো উপাদান চুলে মাসাজ করলে এবং মাথায় মাসাজ করতে পারলে চুলের গোড়াকে শক্ত ও চুল লম্বা ও ঘন করতে সাহায্য করে। এগুলো উপাদান মাথায় লাগিয়ে ১ ঘন্টা পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এভাবে সপ্তাহে দুইদিন ব্যবহার করলে চুল পড়া বন্ধ হওয়ার ভালো একটি ফলাফল পাবেন।
অতিরিক্ত চুল পড়া কিসের লক্ষণ
অতিরিক্ত চুল পড়া এটি মাথার কিছু রোগের লক্ষণ দেখা দেয়। তাই আমাদের আগে থেকেই সতর্ক হওয়া উচিত। অতিরিক্ত চুল পড়ার ফলে সোরিয়াসিস, টিনিয়া ক্যাপিটিস ইত্যাদি রোগ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। বা এগুলো রোগ হলেও চুল ঝরে যেতে পারে। আর সবচেয়ে মারাত্মক যে রোগটি সেটি হল ক্যান্সার। ক্যান্সার হলে পুরো মাথার চুল পড়ে যেতে পারে। অতিরিক্ত চুল পড়ার ফলে অনেক দুশ্চিন্তা ও শারিরীক প্রভাব পড়তে পারে।
আরো পড়ুনঃ ত্বকের যত্নে কাঁচা হলুদের ব্যবহার
আবার ডায়াবেটিস, ব্লাড পেসারের কারণেও চুল পড়তে পারে। এসব রোগ যাদের থাকে তাদের ক্ষেত্রে চুল পড়ার আশংকা বেশি থাকে। এছাড়াও সবচেয়ে বেশি যেটি চোখে পড়ে সেটি হচ্ছে হরমোনের সমস্যা। অতিরিক্ত যদি কারো চুল পড়া সমস্যা দেখা দেয় তাহলে বুঝতে হবে তার হরমোনের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। তাই আমাদের হরমোন ঠিক রাখতে নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করতে হবে।
নতুন চুল গজানোর ঘরোয়া উপায়
ঘরোয়া উপায়ে চুল গজানোর জন্য বেশ কিছু কার্যকরি উপায় রয়েছে। সেগুলো না জানার কারণে আমাদরে মাথার চুলকে হারাতে হচ্ছে। এগুলো উপায় যদি আমরা প্রয়োগ করি তাহলে আমাদের মাথার চুল ধরে রাখতে পারি সারাজিবন। ফলে আমাদের আর চিন্তাও করতে হবে না। এর জন্য আমাদের প্রতিদিন মাথায় প্রাকৃতিক তেল ব্যবহার করতে হবে। এতে চুলকে অনেক শক্ত ও গোড়াকে মজবুত রাখে। এছাড়াও অ্যালোভেরার জেল ব্যবহার করলে চুলের জন্য বিশেষ উপকারে আসে।
অ্যালোভেরার জেল চুলের গোড়া ও মাথার ত্বককে ভালো রাখতে সাহায্য করে। আবার ভিটামিন ই তেল চুলে দিলে চুলের শিকড়কে শক্ত করে এর ফলে চুল পড়া কমে যায়। আবার পেয়াজের রসে যে সালফার থাকে সেই সালফার চুলের সাস্থ্যকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। পেয়াজের রস বের করে নিয়ে চুলে ব্যবহার করার পর ২০ মিনিট থেকে আধা ঘন্টা রেখে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এসব পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করলে নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে।
কত বছর বয়স পর্যন্ত চুল গজাতে পারে
অতিরিক্ত চুল পড়ার সমাধান পেতে আমাদের এটাও জানা দরকার যে কতদিন পর্যন্ত চুল গজায় আর কতদির পর থেকে চুল পড়া শুরু হতে পারে। তা নাহলে আমরা শুধু শুধু দুশ্চিন্তা করবো। সাধারনত ১৮ বছর থেকে ৩০ বছর পর্যন্ত চুল সাভাবিক অবস্থাতেই থাকে। এবং ৩০ বছরের পর থেকে কিছুটা চুল পড়া শুরু হয়। এ সময়ে শরিরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমতে শুরু করে, তাই এই সময় পুষ্টির অভাবে চুল পড়তে পারে।
আবার ৫০ বছর পর মাথায় চুল গজানো একে বারেই বন্ধ হয়ে যায়। আর এই সময় থেকে কারো কারো চুল পড়তে পড়তে টাক হয়ে যায়। আর এই সময় হরমোনের মাত্রা অনেক কমে যায়, যার ফলে চুল পড়ে যেতে শুরু করে। তাই আমাদের শরিরের সব রকম হরমোন ঠিক রাখার জন্য আমাদের পুষ্টিকর খাবার খাওয়া খুব জরুরি।
চুল পড়া বন্ধ করতে যেসব খাবার খাওয়া দরকার
অতিরিক্ত চুল পড়ার সমাধান পেতে বেশ কিছু পুষ্টিকর খাবার আমাদের খাওয়া উচিত। এতে চুলের গোড়াকে শক্ত করে ও চুল সতেজ রাখতে সাহায্য করে। বেশ কিছু পুষ্টিকর খাবারের মধ্যে রয়েছে ডিম। আর এই ডিম রয়েছে অত্যন্ত প্রোটিন যার চুলের মূল উপাদান। পুষ্টিকর খাবারের মধ্যে আরো রয়েছে তিল। তিল খাবার ফলে চুল বৃদ্ধি ও শক্ত করতে সাহায্য করে। চুল পড়া কমাতে সবুজ শাকসবজি চুলের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
সবুজ শাকসবজিতে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি যা চুলের গোড়াকে শক্ত করে তোলে, তাই সবুজ শাকসবজি খাওয়ার ফলে চুল পড়া কমে যায়। ও বিভিন্ন রকমের বাদাম যেমন কাঠবাদাম, কাজুবাদাম, চিনাবাদাম ইত্যাদিতে রয়েছে অত্যন্ত পরিমাণে আয়রন। এটি চুল বড় করতে ও সিল্কি করতে সাহায্য করে। আরো রয়েছে গাজর এতে অত্যন্ত পরিমাণে ভিটামিন এ থাকায় চুলের স্বাস্থ্য ও ও চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
ছেলের টক দই বা দুধ খেলে ভিটামিন ডি এর যোগান দেয়। এতে করে মাথায় নতুন চুল গজানোর জন্য কাজ করে। এছাড়া নিয়মিত প্রতিদিন সুষম খাবার গ্রহণ করলে আমাদের চুল পড়া সমস্যার সমাধান হতে পারে।
শেষকথা
অতিরিক্ত চুল পড়ার সমাধান হয়তো আপনারা এখন পেয়ে গেছেন। আশা করি এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন। এবং আপনার প্রয়োজনীও তথ্য আমরা তুলে ধরতে পেরেছি। মানব জীবনে সুস্থ থাকার জন্য সমস্ত পরামর্শ আমরা এই অর্গানাইজ আইটিতে পাবলিশ করে থাকি। তাই আপনার প্রয়োজনীয় যে কোন তথ্য পেতে আমাদের এই ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন, ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url