ফেসবুক মার্কেটিং কিভাবে করব তা হয়তো আমরা অনেকেই জানিনা। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো ফেসবুক ব্যবহার করে আমরা কিভাবে ইনকাম করতে পারি। আমাদরে বর্তমান সময়ে প্রায় সবার হাতে স্মার্ট ফোন রয়েছে এবং সবাই ফেসবুক ব্যবহার করে থাকি।
আপনি যদি একজন ফেসবুক ব্যবহার কারি হয়ে থাকেন, তাহলে আজকের এই আর্টিকলেটি আপনার জন্য। এই আর্টিকেলে আমরা উল্লেখ করেছি ফেসবুক ব্যবহার করার মাধ্যমে ৫ থেকে ১০ টি উপায়ে ইনকাম করতে পারার পরামর্শ। তাই আর দেরি না করে চলুন যেনে আসি কি সেই উপায় গুলো।
ফেসবুক মার্কেটিং কিভাবে করব তা আমরা অনেকেই জানিনা। কিন্তু আমাদের সবারি ফেসবুক আইডি রয়েছে এখন যদি ফেসবুক থেকে মার্কেটিং শুরু করে টাকা ইনকাম করতে পারি তাহলে ব্যাপারটা খুব ভালো হবে তাইনা। তার আগে আমাদের জানতে হবে ফেসবুক মার্কেটিং কি। ফেসবুকের মাধ্যমে কোনো কোম্পানি বা কোনো সার্ভিসের যদি কোনো প্রডাক্ট আমরা ফেসবুকের মাধ্যমে
মানুষের মধ্যে তুলে ধরি, সেটাই হচ্ছে ফেসবুক মার্কেটিং। এর পাশাপাশি আমাদের জানতে হবে ফেসবুক মার্কেটিং এর লাভটা কেমন। আপনি যদি কোনো কাজ না পান তাহলে তো লাভ হবেনা। আপনি ফেসবুক মার্কেটিং শিখে ফাইবার থেকে অনেক পরিমান টাকা ইনকাম করতে পারেন। আবার সরাসরি ফেসবুকে টাকা ইনভেস্ট করার মাধ্যমেও টাকা ইনকাম করা যায়। ফেসবুকের মধ্যে অনেক অ্যাড দেখা যায়,
এসব অ্যাড আপনার ফেসবুক পেজ থেকেও পাবলিশ করার মাধ্যমে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারেন। আপনি যদি কোনো ওয়েবসাইটে অ্যাড আপনার ফেসবুক পেজের মাধ্যমে পোষ্ট করেন এতে ওই ওয়েবসাইট মালিকের ইনকাম হচ্ছে এবং সেই ইনকাম পার্সেন্টেজ আপনিও পাবেন। তাহলে নিশ্চয় বুঝতে পারছেন কিভাবে ফেসবুক মার্কেটিং এ কাজ করবেন।
ফেসবুক মার্কেটিং কত প্রকার ও কি কি
ফেসবুক মার্কেটিং কিভাবে করবো, কেনো করবো, কত প্রকার ও কি কি এসব বিষয় আমাদের খুবই জরুরি, যদি কেউ ফেসবুক মার্কেটিং করতে চায়। হয়তো দিনের পর দিন কনটেন্ট পাবলিশ করে যাচ্ছেন কিন্তু কোনো সফলতা আসছে না। আর তাই এই বিষয়গুলো জানা খুবই জরুরি। মার্কেটিং মুলত প্রচারণা করা, হতে পারে কোনো পন্য বা সার্ভিস। আর ফেসবুকের মাধ্যমে এটা করাই হলো ফেসবুক মার্কেটিং।
ফেসবুক মার্কেটিং হচ্ছে মূলত দুই প্রকার। একটি হলো পেইড মার্কেটিং অপরটি হলো ফ্রী মার্কেটিং। পেইড মার্কেটিং হলো আপনার কোনো পোষ্ট বা কনটেন্ট বা ভিডিও আবার ফেসবুক পেজ বা ফেসবুক গ্রুপ যখন আপনি বুস্টিং করে পাবলিশ করবেন তখন সেটাকে পেইড মার্কেটিং বলা হয়। এক্ষেত্রে আপনার মাস্টার কার্ড থাকলে আপনি নিজেই বুস্টিং করতে পারেন।
আরেকটি হলো ফ্রী মার্কেটিং। ফ্রী ফেসবুক মার্কেটিং হলো বুস্টিং ছাড়াই কোনো পেজ বা গ্রুপের মাধ্যমে কোনো পন্যের ছবি পোষ্ট করা হয়, তখন তাকে ফ্রী ফেসবুক মার্কেটিং বলা হয়। এক্ষেত্রে আপনি চাইলে কোনো টাকা পয়সা ছাড়ায় কোনো গ্রুপে যুক্ত হয়ে বা পেজ তৈরি করে ফেসবুক মার্কেটিং শুরু করতে পারেন।
স্মার্ট ফেসবুক মার্কেটিং কি ও এর কাজ
ফেসবুক মার্কেটিং কিভাবে করবো তার অনেকটা জুড়ে নির্ভর করে স্মার্ট ফেসবুক মার্কেটিং এর উপর। তাই আমাদের জানা খুবি দরকার যে স্মার্ট ফেসবুক মার্কেটিং কিভাবে করতে হয়, কেন করতে হয়, এর কাজটা কি, ও স্মার্ট ফেসবুক মার্কেটিং করলে কি লাভ হতে পারে একজন ফেসবুক মার্কেটারের জন্য। তাহলে প্রতিটা ফেসবুক মার্কেটারের জন্য সহজ হয়ে যাবে মার্কেটিং করতে।
স্মার্ট ফেসবুক মার্কেটিং হলো ডিজিটাল মার্কেটিং পদ্ধতি। আপনার ফেসবুকে এড বা কনটেন্ট দ্বারা আপনার মুল লক্ষ ভিজিটরদের কাছে পৌছানোর নানা মাধ্যম করা হয় স্মার্ট ফেসবুক মার্কেটিং এ। স্মার্ট ফেসবুক মার্কেটিং করার মাধ্যমে, কোনো পন্যের বিক্রয় বাড়ানো সম্ভব ও বেশি পরিমানে ভিজিটর আনাও সম্ভব স্মার্ট ফেসবুক মার্কেটিং অবলম্বন করে।
এর ফলে ফেসবুক মার্কেটিং করে ইনকামের পরিমান বৃদ্ধি করাও সম্ভব। তাহলে নিশ্চয় বুঝতে পারছেন স্মার্ট ফেসবুক মার্কেটিং একজন মার্কেটারের কতটা গুরুত্ব বহন করতে সাহায্য করে। তাই সঠিক পদ্ধতিতে ফেসবুকে ডিজিটাল মার্কেটিং করতে হলে স্মার্ট ফেসবুক মার্কেটিং করা উত্তম। তাহলে অবশ্যই একজন স্মার্ট ফেসবুক মার্কেটার হিসেবে সফল হওয়া সম্ভব।
ফেসবুক মার্কেটিং এর কৌশল কেমন
আপনি যদি একজন ফেসবুক মার্কেটার হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার ফেসবুক মার্কেটিং এর যে কৌশল সেটা জানতে হবে। ফেসবুক মার্কেটিং এর চারটি কৌশল রয়েছে। পন্য, ক্রেতা, ফেসবুক পেজ বা গ্রুপ ও কনটেন্ট। আপনি যেটা নিয়ে ফেসবুকে মার্কেটিং করতে চাচ্ছেন তার জন্য আপনাকে বেছে নিতে হবে, কি নিয়ে আপনি মার্কেটিং করবেন, অর্থাৎ পন্যটা কি হবে সেটা যাচাই করুন।
আপনি যেই পন্যটা নিয়ে মার্কেটিং করবেন সেটা কেমন মানুষের জন্য হবে, কত দাম হলে ভালো হবে, কেমন হবে সেটার দিকেও লক্ষ রাখতে হবে। তাহলেই আপনি বেশি ভিজিটর বা কাস্টমার পাবেন। এতে আপনার ইনকাম সোর্স আরো বেড়ে যাবে। তারপর আপনাকে বাছাই করতে হবে আপনার সেক্টর। আপনি ফেসবুক পেজ নাকি গ্রুপ নাকি মেসেঞ্জারে মার্কেটিং করবেন।
এর জন্য ফেসবুক পেজ ও গ্রুপ হলে সবচেয়ে ভালো। এতে আপনার পন্যের অ্যাড অনেক মানুষ দেখতে পারবে ও আপনি বেশি পরিমাণে সেল দিতে পারবেন। এবার আপনাকে কনটেন্ট সিলেক্ট করতে হবে কাস্টমারদের সামনে ফুটিয়ে তোলার জন্য। সেটা হতে পারে টেক্সট, ছবি বা ভিডিও। এসব কৌশলে ফেসবুক মার্কেটিং করলে অবশ্যই একজন ফেসবুক মার্কেটার হিসেবে সফল হওয়া সম্ভব।
ফেসবুক মার্কেটিং পোস্ট কেমন হবে
ফেসবুক মার্কেটিং কিভাবে করবো তা জানতে হলে এটাও জানতে হবে যে একটা ফেসবুক মার্কেটিং পোষ্ট কেমন হওয়া উচিত। যেটা বেশি মানুষ সিন করবে ও তাদের আকর্ষণ বাড়বে। এতে আপনার পন্যের জন্য সে আগ্রহী হবে।একটা পোষ্টের মধ্যে আকর্ষণীয় কোনো নিশ তুলে ধরতে হবে। এতে কাস্টমার সহজেই বুঝতে পারবে এটা কাদের জন্য বা কাদের জন্য নয়। এই নিয়মে পোস্ট করতে হবে।
পোষ্টটি যত ছোট করে লিখবেন তত ভালো হবে। কারন মানুষ ফেসবুকে বেশি কিছু পড়তে চায় না। তাই সংক্ষিপ্ত আকারে আপনার মূলভাব ফুটিয়ে তুলতে হবে। তার সাথে কোনো ছবি বা ভিডিওর মাধ্যমে বোঝানোর চেষ্টা করতে পারেন। দর্শকরা উৎসাহিত হবে এমন কিছু লিংক তৈরি করে পোস্টের মধ্যে দিয়ে দিন। এবং স্পষ্ট তথ্য দিতে হবে এতে তারা বিসস্ত হয়।
পোস্টের শুরুতেই এমন কিছু লিখতে হবে বা দিতে হবে, যাতে তাদের জানার আগ্রহ বাড়তে থাকে। এবং শেষে গিয়ে এমন কিছু দিতে হবে যাতে তারা পুরো বিষয় বুঝতে পারে। এবং আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারবে এরকম কিছু লিখে দিতে হবে। তাহলে কোনো পন্যের জন্য সরাসরি আপনার সাথে তারা কথা বলতে পারবে। এতে অনেক সুবিধা পাবে। আর মানুষ যেখানে বেশি সুবিধা সেখানেই যাওয়ার চেষ্টা করে।
মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করবো কিভাবে
মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং কিভাবে করবো তা হয়তো অনেকেই জানি বা অনেকেই করে থাকি। তাই আমাদের সকলের জানা উচিত মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করে ইনকাম করা যাবে এমন পদ্ধতি। ফ্রিল্যান্সিং বলতে আমরা মনে করি এটা করতে কম্পিউটার বা ল্যাপটপ দরকার হবে। সে কারনে অনেকেই পিছিয়ে আসি এই ফ্রিল্যান্সিং করতে গিয়ে।
ফ্রিল্যান্সিং এর এমন কিছু মাধ্যম রয়েছে যা মোবাইল দিয়ে সম্পন্ন করা যাবে। তার মধ্যে একটি হচ্ছে ফেসবুক মার্কেটিং যেটা মোবাইল ফোন দিয়ে করা সম্ভব। কম্পিউটারের থেকেও সহজে মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করা যায়। কারন এখন সবাই ফেসবুকের সঙ্গে পরিচিত। তাই মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করা খুবি সহজ এবং খরচো হয় না। তাই চাইলে সবাই করতে পারে।
একটা ফোনে ফেসবুক আইডি খোলা যায়, আর তার থেকে ফেসবুক পেজ ও ফেসবুক গ্রুপে যুক্ত হয়ে খুব সহজেই ফেসবুক মার্কেটিং করা যায়। আর সেখান থেকে কাস্টমারদের জন্য কনটেন্ট পোষ্ট করে কোনোকিছুর পন্য সেল করা যাবে। আর এভাবেই মোবাইল দিয়েও একজন ফেসবুক মার্কেটিং হওয়া সম্ভব। আর যে কেউ চাইলেই ফেসবুক মার্কেটিং করতে পারে। এর জন্য আলাদা কোনো কোর্স করা লাগেনা।
ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার নিয়ম কি
আমরা অনেকেই ফেসবুক ব্যবহার করি। এবং সে সময় দেখতে পাবেন যে অনেক বিজ্ঞাপন পন দেখা যায়। এবং এটা বোঝার জন্য আইডির কাছে দেখবেন যে স্পনসর্ড লেখা থাকে। এটা তারা ডলার খরচ করে বিজ্ঞাপন গুলো তৈরি করে দেয়। যাতে অনেক মানুষ দেখে এবং তার কোনো পণ্যের প্রতি আকৃষ্ট হয়। এবং কেউ যেনো সেই পন্য অর্ডার করে, তাহলেই তার লাভ হয়।
যারা ফেসবুকের মাধ্যমে তাদের ব্যবস্থা বানিজ্যর বিস্তার করাই তাদের জন্য এটা খুবি গুরুত্বপূর্ণ। এই বিজ্ঞাপন তৈরি করে দিতে হলে আপনার অবশ্যই ওয়েল কারেন্সি কার্ড লাগবে এবং আপনার আগে থেকেই বেসিক ধারনা রাখতে হবে। বুস্টিং করতে কিন্তু সবাই পারে, কিন্তু সবার ক্ষেত্রে নিয়ম কানুন না জানার কারনে হয় না। তাই এসব নিয়ম কানুন জেনে রাখলে আপনিও সহজেই পারবেন।
বুস্টিং এর জন্য আপনাকে বিজ্ঞানের ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনাকে বুস্ট করতে হবে। এবং সকল নীতিমালা মেনে না হলে হয়তো আপনার বিজ্ঞাপন কাজ নাও করতে পারে। এবং আপনাকে আপনার লক্ষ নির্ধারণ করে ওই কাস্টমারদের জন্য পোস্ট করে দেওয়া। তাহলে আপনি সফল ভাবে বিজ্ঞাপন প্রচার করতে পারবেন। এতে ফেসবুক মার্কেটিং আরো সহজ হয়ে যাবে।
আমরা কেন ফেইসবুক পেইজ ব্যবহার করি
ফেসবুক পেজকে এক কথায় বলতে গেলে বিজনেস অ্যাকাউন্ট হিসেবে ধরা হয়। এবং আমরা সেটা ব্যবহার করে থাকি এটাকে বলে পার্সোনাল অ্যাকাউন্ট। ফেসবুকে পেজ হচ্ছে বিজনেস প্লাটফর্ম। ধরুন আপনি কোনো কিছুর ব্যবসা করছেন, এটা ফেসবুক পেজে পোস্ট করে দিয়ে দিচ্ছেন এতে আপনার ব্যবসার পরিসর টা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর এটাকেই ফেসবুক পেজ বলা হয়।
ফেসবুক পেজ হচ্ছে এটা বিজনেস প্লাটফর্মে এটাকে ব্যবহার করা হয়। আবার কোনো কিছুকে প্রমোট করার জন্য বা কোনো কিছুকে প্রচার করার জন্য, কোনো কিছু শেখানোর জন্য, আবার ফেমাস হওয়ার জন্যও ফেসবুক পেজ ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও আপনি চাইলে আপনার যেকোনো প্রতিভা শেয়ার করার জন্য ফেসবুক পেজ ব্যবহার করতে পারেন।
আর এই ফেসবুক পেজ খোলার জন্য আপনার একটা পার্সোনাল ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলে নিতে হবে। এরপর আপনি ফেসবুকের মেনু বাটনে ক্লিক করে একটা ফেসবুক পেজের নাম দিয়ে তৈরি করতে পারেন। তাহলে এখন বুঝে গেছেন ফেসবুক পেজ কি এবং কি কি কাজে ব্যবহার করা যায় ও কিভাবে একটা ফেসবুক পেজ তৈরি করতে পারেন।
ফেসবুক মার্কেটিং কেন করবেন
ফেসবুক মার্কেটিং কি কিভাবে করবো তা জানার পর, আপনার মনে নিশ্চয় প্রশ্ন আসতে পারে যে ফেসবুক মার্কেটিং কেন করবো? এবার আপনি আরও পরিস্কার হয়ে যাবেন যে ফেসবুক মার্কেটিং কেন করবেন। ফেসবুক সারা বিশ্বে খুবি জনপ্রিয় একটি মিডিয়া। ২০২১ সাল অনুযায়ী সাড়ে চার কোটির বেশি মানুষ বাংলাদেশে ফেসবুকের সাথে আছে। এখন যদি আপনার কোনো পন্য বা প্রোডাক্ট থাকে।
বা সেবা থাকে এটা যদি আপনি বিক্রি করতে চান, মানুষেরা যারা ক্রয় করবে তারা কিন্তু ফেসবুকে রয়েছে। তাই যদি ফেসবুক মার্কেটিং জানেন তাহলে আপনি খুব সহজেই আপনার পন্য বা সার্ভিসটি মানুষের মধ্যে সেল করতে পারেন। এবং মার্কেটিং সাইট টাকে আরো সহজ করতে ফেসবুক মার্কেটিং করা হয়। আপনা যেকোনো জিনিস আপনার কাস্টমারদের কাছে পৌছায় দিতে পারবেন খুব সহজে
আর তাই অনেক মানুষ এখন ফেসবুক মার্কেটিং করছে। আবার সেখান থেকে মেসেঞ্জারে কথা বার্তা বলতে পারে, সেক্ষেত্রে অনেক সুবিধা হয় মার্কেটিং করতে। আর এসকল কাজ সহজ করে তোলার জন্যই ফেসবুক মার্কেটিং করা হয়। আর মানুষজন সহজ করে হয়ে গেলে নিশ্চয় অন্য কোনো মাধ্যম খুজতে যাবে না। আর এভাবেই ফেসবুক মার্কেটিং এর কাজ করা হয়।
শেষকথা
কিভাবে ফেসবুক মার্কেটিং করতে হয় ও এখান থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায় তা আপনারা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন। আপনার জীবনমান সহজ করতে আপনিও ফেসবুক মার্কেটিং করতে পারেন। এতে আপনার যেকোনো কাজ স্বল্প সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করতে পারবেন। আপনার বড় বড় ব্যবসাকেউ ফেসবুক মার্কেটিং এর সাহায্যে সহজ করে আনতে পারেন।
আশা করি এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি বুঝতে পেরেছেন যে কিভাবে ফেসবুক মার্কেটিং করতে হয়। আপনাদের প্রয়োজনীয় সব তথ্য আমরা নিয়মিত এই ওয়েবসাইটে পাবলিশ করে থাকি। তাই নতুন কোন তথ্য পেতে আমাদের অর্গানাইজ আইটির সাথেই থাকুন, ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url