ইউটিউব থেকে ইনকাম করার উপায় ও তার ১০ টি পদ্ধতি

ইউটিউব থেকে ইনকাম করার উপায় আমরা অনেকেই জানিনা। অনলাইন থেকে ইনকাম করার পদ্ধতি অনেক রয়েছে। আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনারা আজকে জানবেন ইউটিউব থেকে দশটি উপায়ে ইনকাম করার পদ্ধতি।তাই এই আর্টিকেলটি আজকে আপনার জন্য।
ইউটিউব-থেকে-ইনকাম-করার-উপায়
আজকের এই আর্টিকেল থেকে আমরা জানতে পারবো ইউটিউব থেকে ইনকাম কিভাবে করা যায়। তাই আপনিও যদি ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই দেরি না করে চলুন জেনে আসি কিভাবে ইউটিউব থেকে ইনকাম করা যায়।

পোষ্ট সূচিপত্রঃ ইউটিউব থেকে ইনকাম করার উপায়

ইউটিউব থেকে ইনকাম করার উপায়

ইউটিউব থেকে ইনকাম করার উপায় দি দি বাড়ছে এদেশের মানুষের সবারই ইউটিউব খুবই একটি জনপ্রিয় সোশ্যাল মাধ্যম। তেমনি ইউটিউব এর মাধ্যমে ইনকাম করার উপায়ও বাড়ছে। এদেশে অনেক ইউটিউবার রয়েছে যারা মাসে লাখ টাকারও বেশি ইনকাম করে যাচ্ছে। এরকমভাবে ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে অনেক ইউটিউবাররা কন্টেন্ট তৈরি করে যাচ্ছে। কিন্তু ইউটিউব থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায় আপনার মনে কিন্তু এরকম প্রশ্ন আসতে পারে। 

ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে চাইলে আপনাকে প্রথমে একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে হবে। এটি খুব সহজেই জিমেইল একাউন্টের লগইন করলেই আপনার ইউটিউব চ্যানেল তৈরি হয়ে যাবে। এবং একটি ফেসবুক পেজ থাকতে হবে, তাহলে আপনি আপনার ইউটিউব সবার সামনে প্রদর্শিত করতে পারবেন। এর জন্য আপনার বয়স কমপক্ষে ১৮ বছর হতে হবে। এতোটুকুতেই আপনার ইউটিউব থেকে ইনকাম আসতে পারবেনা।

এর জন্য আপনাকে আপনার ইউটিউবকে সফলভাবে মনিটাইজেশন করতে হবে। এতে করে আপনি তাদের তালিকাভুক্ত হবেন পরবর্তী সময়ে আপনাকে ইউটিউব এডসেন্সে যুক্ত করলে আপনিও ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন। এর জন্য আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ১০০০ জন সাবস্ক্রাইব সাবস্ক্রাইবার হতে হবে। এবং এর পরবর্তীতে আপনি তাদের নিয়ম অনুযায়ী ইউটিউবে এডসেন্স পেতে পারেন। আর এই ইউটিউব এডসেন্স থেকে মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করা সম্ভব।

ইউটিউব থেকে মাসে কত টাকা ইনকাম করা যায়

ইউটিউব থেকে মাসে কত টাকা আয় করা যাবে তা নির্ভর করে কিছু মাধ্যমের উপর। যেমন ইউটিউবের আপনার একটি কনটেন্টে বা পুরো ইউটিউব চ্যানেলে কত ভিউ পাচ্ছে। মনে রাখবেন আপনার ইউটিউব চ্যানেলের যত বেশি ভিউ করাতে পারবেন আপনার ইনকাম ততই বৃদ্ধি পাবে। তাই আপনার ইউটিউব চ্যানেলকে সঠিক নিয়মে পরিচালনা করা দরকার। আবার বিজ্ঞাপন দেখাতে হবে আপনি কোন ধরনের কনটেন্ট তৈরি করছেন তার উপর ভিত্তি করে বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়।  

এবং সেই বিজ্ঞাপনে যত ক্লিক করবে আপনার ইউটিউব চ্যানেল থেকে তত ইনকাম বাড়বে। ইউটিউব থেকে ইনকাম আসার সবচেয়ে আসল মাধ্যম হচ্ছে গুগল এডসেন্স। গুগল এডসেন্স থেকে প্রতি এক হাজার ভিউ এ, এক থেকে পাঁচ ডলার পর্যন্ত ইনকাম আসতে পারে। আবার অনেক সময় এটি বাড়তেও পারে, আবার কমে যেতেও পারে। আবার আপনার যদি কোন পণ্য থেকে থাকে তাহলে আপনি ইউটিউব

থেকে তার প্রচার করে ওই পণ্য সেল করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন। আপনার ইউটিউব চ্যানেলে যদি আপনি ভাল করে মনিটাইজেশন করতে পারেন, তাহলে আপনার এক মাসে শুধু ইউটিউব অ্যাডসেন্স থেকেই লক্ষাধিক টাকা আয় করা সম্ভব। যদি আপনার কনটেন্টি ভালো হয় এবং আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ভিউ বাড়াতে পারেন। এতে করে আপনার বেশ ভালো একটা ইনকাম আসবে প্রতি মাসে।

ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম

ইউটিউব থেকে ইনকাম করার উপায় অনেক রয়েছে। থেকে অনেক ভাবে ইনকাম করা সম্ভব যদি আপনার ইচ্ছে থাকে। এখন অনেকের ভাবি যে আমাদের তো কন্টেন্ট তৈরি করার মত বা ভিডিও বানানোর মতো সময় হয় না। তাহলে আমরা কিভাবে ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারব? হ্যাঁ ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করা সম্ভব। কারণ ইউটিউব এখন অনেক আপডেট হয়েছে যার কারণে

অন্যের ভিডিও আপনি ইফেক্ট করে পোস্ট করতে পারেন এতে করে আপনি ভিডিও না বানিয়ে ইনকাম করতে পারছেন। আপনি যদি আপনার একটু বুদ্ধি খাটিয়ে, আপনি ইউটিউবে কাজ করতে পারেন তাহলে ভিডিও না বানিয়েও ইউটিউব থেকে ইনকাম করা যায়। এটি করার জন্য আপনাকে আপনার ইউটিউব চ্যানেল খুলে নিতে হবে। এরপরে ইউটিউব থেকে পছন্দ মত একটি ভিডিও সিলেক্ট করে নিতে হবে।  

এই ভিডিও যত বেশি সাবস্ক্রাইবার বা ভিউ হবে আপনার রিমিক্স করে পোস্ট করতে আপনার সুবিধা হবে। কারণ মানুষের পছন্দের মত কোন কিছু পোস্ট করলে তাতে ভিউ বেশি পাওয়া যায়। এর পরে ভিডিও রিমিক্স অপশনে গিয়ে ওই ভিডিওর সাথে আপনাকে কিছু রিয়াকশন দিতে হবে । এতে আপনার ওই ভিডিওটি ভিডিওটি রিমিক্স হয়ে যাবে। আর এভাবে ভিডিও না বানিয়ে আপনি ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন।

কিভাবে ইউটিউবে ভিউ বাড়ানো যাবে

ইউটিউব থেকে ইনকাম করার উপায়ে বা কোন শখের বসে আমরা ইউটিউব চ্যানেল খুলে থাকি। ইনকাম করার উদ্দেশ্য বা শখে কোন ভিডিও পোস্ট করার পর আমাদের সবারই ইচ্ছা থাকে আমার ভিডিও অনেক মানুষ দেখবে এবং একটি বড় ইউটিউব চ্যানেল তৈরি হবে। আমরা পোস্ট করার পরেই বসে থাকি যে এখন অনেক ভিউ আসবে কিন্তু মোটেও তাই নয়। তাই অনেক মানুষের কাছে আপনার ভিডিও পৌঁছে দিতে কিছু কৌশল অবলম্বন করতে হয়।
কিভাবে-ইউটিউবে-ভিউ-বাড়ানো-যাবে
এতে করে আপনার ভিডিওর অনেক ভিউ হবে। গুগলের মতো ইউটিউবে সার্চ কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে হয়। এবং আপনার ভিডিও rank করানোর জন্য আপনাকে অবশ্যই একটি আদর্শ শিরোনাম ব্যবহার করতে হবে। যে শিরোনামটি হবে ১০০ অক্ষরের ভিতরে। আর এই ১০০ অক্ষরের মধ্যেই দিতে হবে গুরুত্বপূর্ণ সব কথা। তাহলে মানুষ আপনার ভিডিও দেখার জন্য আগ্রহী হয়ে উঠবে। এবং দর্শকদের

আগ্রহী করতে ওপরের ছবি অর্থাৎ থাম নীল গুরুত্বপূর্ণ। এটি খুব ভালো করে বানিয়ে এসইও করার মাধ্যমে লাগাতে হবে। ভিডিওতে ১০০ শব্দের মধ্যে ট্যাগ লাইন লিখতে হবে। আর এই ১০০ শব্দই হতে হবে গুরুত্বপূর্ণ সব কথা। এবং সবচাইতে মূল কথা হচ্ছে ভালো কনটেন্ট। সবকিছু মানলেও ভিডিওটা বানাতে হবে খুবই ভালো করে। আর এভাবে কাজ করলে আপনার ইউটিউব চ্যানেলেও ভিউ বাড়ানো সম্ভব।

কোন ধরনের ভিডিও মানুষ বেশি দেখে

আপনারা ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে চাইলে অবশ্যই একটা জিনিস খুব গুরুত্বপূর্ণ ভাবে দেখতে হবে। সেটা হচ্ছে মানুষ ইউটিউব এ কেমন ভিডিও বেশি দেখে তার প্রতি ধারণা রাখতে হবে। তাহলে আপনিও আপনার ইউটিউব চ্যানেলকে অনেক সাবস্ক্রাইবার ও একটা ফেমাস ইউটিউব চ্যানেল হিসেবে তৈরি করতে পারবেন। আপনারা হয়তো অনেক ভিডিও বা ওয়েবসাইট থেকে জেনেছেন যে ইউটিউব থেকে ইনকাম করা যায়। 

এবং সেই কারণেই কিন্তু আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলেছেন। কিন্তু আপনার ইউটিউব চ্যানেলের কনটেন্টে সেরকম কোন ভিউ করছে না, বা আপনার কন্ঠের মানুষ পছন্দ করছে না। এর জন্য আমাদের জানতে হবে মানুষ কেমন ভিডিও সবচেয়ে বেশি দেখে। এবং নতুন ইউটিউবারদের ক্ষেত্রে এই প্রশ্ন সব সময় থেকে যায়। মানুষ যখন ইউটিউব এ কোন কিছু সার্চ দেয় পরবর্তীতে ইউটিউব এর

হোম পেজে ঐরকম ভিডিও অটোমেটিক শো করে। এবং আপনি ইউটিউব চ্যানেল খোলার পর আপনি যে রিলেটেড ভিডিও তৈরি করতে চাচ্ছেন, ঐরকম কয়েকটি ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং কিছু ভিডিও মনোযোগ দিয়ে দেখুন। আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন কেমন ভিডিও করলে মানুষ বেশি দেখবে বা পছন্দ করবে। আর এভাবে আপনিও আপনার ভিডিওকে ভাইরাল করতে পারেন।

ইউটিউবে কিভাবে ব্র্যান্ড তৈরি করবেন

ইউটিউব থেকে কিভাবে ইনকাম করার উপায় পেতে আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল হয়তো খুলে রেখেছেন। আপনার জিমেইল একাউন্টের বাইরে অন্য কোন নামে কোন চ্যানেল তৈরি করাকেই ব্র্যান্ড চ্যানেল বলে। কিন্তু এখন আপনার সেই ইউটিউব চ্যানেলটি ব্র্যান্ড চ্যানেলে রূপান্তর করবেন কিভাবে সেটা নিয়ে হয়তো ভাবছেন। একটা পার্সোনাল ইউটিউব চ্যানেল থেকে একটা ব্র্যান্ড চ্যানেলে রূপান্তর করা সম্ভব।

তবে গুগল এর কিছু সতর্কবার্তা রয়েছে সেটা অবশ্যই আপনাকে মেনে করতে হবে। প্রথমত আপনাকে দেখতে হবে আপনার চ্যানেলটি নরমাল নাকি ব্যান্ড চ্যানেল। আপনি যদি ব্র্যান্ড চ্যানেল খুলে থাকেন তাহলে তো চেঞ্জ করার কোন দরকার হবে না। তারপরে আপনার নরমাল চ্যানেলটিকে একটি ব্র্যান্ড চ্যানেলে রূপান্তর করতে হলে, প্রথমত একটি ব্র্যান্ড চ্যানেল খুলে নিতে হবে। তারপরে আপনি নরমাল চ্যানেলটিকে ব্র্যান্ড চ্যানেলে রূপান্তর করতে পারবেন। 

ব্যান্ড চ্যানেলের ক্ষেত্রে বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। এই চ্যানেল আপনি চাইলে বিভিন্ন জায়গা থেকে পরিচালনা করতে পারেন। আবার মনে করেন আপনার চ্যানেলের বেশ কয়েকজন মালিক হবে সে ক্ষেত্রে আপনি একটি ব্র্যান্ড চ্যানেল তৈরি করতে পারেন। আর এর জন্যই নরমাল ইউটিউব চ্যানেলকে একটি চ্যানেল হিসেবে তৈরি করুন। এভাবেই ব্র্যান্ড তৈরি করতে পারেন। 

আপনার ভিডিও সফল কিনা যেভাবে বুঝবেন

আপনার ভিডিও ভাইরাল হয়েছে কিনা বা ভাইরাল হয়েছে কিনা কিভাবে বুঝবেন তা আমরা এই সেকশনে আলোচনা করেছি। আপনার ভিডিও সফল হলে কিন্তু আপনি একজন সফল ইউটিউবার হতে পারবেন। এবং মাস শেষে একটা ভালো পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন ইউটিউব থেকে। এর জন্য আপনাকে বুঝতে হবে আপনার কোন ভিডিও সফল হয়েছে কিনা। এটা না বুঝলে পরবর্তী ভিডিও

 বানানোর সময় ভালো মন্দ বুঝতে পারবেন না। সফল ভিডিও বোঝার জন্য কিছু করণীয় রয়েছে। একটা ভিডিওতে যত বেশি ভিউ হবে তত সফলতা অর্জন করার লক্ষণ দেখা যাবে। এবং লাইক শেয়ার কমেন্ট এগুলা বৃদ্ধি পেলে জানবেন আপনার ভিডিও অনেক বেশি মানুষ দেখছে, এটিও একটি সফলতার চিহ্ন। ভিডিওতে যদি কোন প্রতিক্রিয়া দেখা যায়, তাহলে বুঝে নিবেন আপনার ওই ভিডিওটি বা কনটেন্ট টি সফল হয়েছে। 

এবং দর্শকরা রা কোন ভিডিওতে বেশি দেখছে, সেই রকম ভিডিও আপনি আরো তৈরি করতে পারবেন। এতে করে আপনার ইউটিউব চ্যানেল আরও আগায় যেতে সাহায্য করবে। আপনার ইউটিউব এর কোন ভিডিও বা ইউটিউব চ্যানেল পুরোপুরি এনালাইসিস করতে পারেন গুগল এনালিটিক্স ব্যবহার করে।

ইউটিউভ চ্যানেল খোলার নিয়ম

আমরা প্রায় সবাই ইউটিউব ব্যবহার করে থাকি। কেউ ভিডিও দেখার জন্য আবার কেউ ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য। এবং তার জন্য আমাদের একটা ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে। ইউটিউব চ্যানেল খোলার কিছু দিকনির্দেশনা রয়েছে যা মেনে আপনি একাউন্ট করতে পারেন। প্রথমত আপনার একটা গুগল একাউন্ট দরকার হবে। সে গুগল একাউন্ট থেকে ইউটিউব চ্যানেল লগইন করতে হবে।

এরপর আপনি পার্সোনাল অ্যাকাউন্ট বা ব্র্যান্ড অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারেন। অনেক ইউটিউবার আছে যারা ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করে। সেজন্য ইউটিউবে এমন কিছু বিবরণ দিতে হবে যাতে ওই চ্যানেল থেকে ভিডিও দেখা জন্য উৎসাহিত হয়। এবং আপনাকে একটি সুন্দর প্রোফাইল পিকচার বা ব্যানার লাগাতে হবে ।এরপরে আপনি বিজ্ঞাপন সেটিং করে নিয়ে কনটেন্ট পোস্ট করার মাধ্যমে আপনি ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। 

এভাবে আপনাকে প্রতিনিয়ত কনটেন্ট তৈরি করে পোস্ট করতে হবে। যাতে দর্শকরা আপনার ভিডিও বেশি দেখে। এবং দর্শকের আসা কমেন্টের উত্তর দিতে হবে। এতে করে আপনার দর্শকেরা আপনার চ্যানেলের প্রতি উৎসাহিত হবে। এসব নিয়ম-নীতি অনুসরণ করে ইউটিউব চ্যানেল খুলে এবং কনটেন্ট পোস্ট করলে, আপনিও একজন বড় ইউটিউবার হতে পারেন। এবং সহজেই আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে পারবেন।

ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায় কি

এতক্ষণে আমরা ইউটিউব থেকে ইনকাম করার উপায় জানলাম। এখন জানবো ইউটিউব থেকে ইনকাম করার পর সেই ইনকামের টাকা কিভাবে তোলা যায়। ইউটিউব এ টাকা পাওয়ার জন্য আপনার চ্যানেল যখন ৪০০০ ঘণ্টা ওয়াচ টাইম এবং এক হাজার সাবস্ক্রাইবার হবে, তখন আপনি ইউটিউব মনিটাইজেশন করার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এবং মনিটাইজেশনের টাকা অর্থাৎ ইউটিউব থেকে
ইউটিউব-থেকে-টাকা-তোলার-উপায়
ইনকাম করার টাকা আপনার হাতে পেতে হলে গুগল কোম্পানির গুগল এডসেন্স একাউন্ট করতে হবে। গুগল এডসেন্সে আপনার ব্যাংক একাউন্ট এড করার মাধ্যমে আপনি ইউটিউবের টাকা তুলতে পারেন। ওয়েবসাইট ব্লক বা কোন অ্যাপসের টাকা ছাড়াও ইউটিউবের টাকাও গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে নিতে হয়। আর এই ইউটিউবও গুগলেরই একটি প্রোডাক্ট। আপনার ইউটিউবে ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম

ও এক হাজার সাবস্ক্রাইব হওয়ার পরে আপনি গুগল এডসেন্সের আবেদন করে, গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে আপনার ইউটিউবের টাকা তুলতে পারবেন। এসব সকল নিয়মকানুন মেনে ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজেশন করলে, আপনিও একজন সফল ইউটিউবার হতে পারবেন। ইউটিউব থেকে ইনকাম করার টাকা কিভাবে তুলতে হয় এইবার আশা করি বুঝতে পেরেছেন

মুলভাব

ইউটিউব থেকে ইনকাম করার উপায় এতক্ষণে আপনারা পুরোপুরি বুঝে গেছেন। প্রায় সবাই ইউটিউব ব্যবহার করে থাকি, কিন্তু কোন টাকা ইনকাম হয় না সঠিক গাইডলাইন না পাওয়ার জন্য। এসব নিয়ম অনুসারে ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজেশন করলে আপনিও ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। উপরের নিয়ম অনুযায়ী আপনার ইউটিউব মনিটাইজেশন করলে আপনিও ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

কতগুলো উপায়ে ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করা যায় আশা করি এই আর্টিকেল থেকে আপনি বুঝতে পেরেছেন। আমাদের আর্টিকেল থেকে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আমাদের অর্গানাইজ আইটির ওয়েব সাইটে ফলো রাখুন। আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে আমরা প্রতিনিয়ত এই ধরনের পোস্ট করে থাকি। আর্টিকেলের মধ্যে কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url